মহারাজ এ কী সাজে…

দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে মঞ্চের উপর সৌমিত্রবাবুর নির্দেশে কাজ করে গিয়েছেন বাদল দাস, আলোকশিল্পী। খুব কাছ থেকে দেখেছেন মঞ্চের রাজা লিয়রকে। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন পল্লবী মজুমদার।
অঞ্জন দত্তের বড়দিন কনসার্ট

ক’দিন পরই বড়দিন। অঞ্জনের গানে হালকা রাম পান করে আমরা বেরিয়ে পড়ি। শেক্সপিয়র সরণী ধরে রাসেল স্ট্রিট। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হো চি মিন সরণীতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। পার্ক স্ট্রিট জুড়ে কত আলো। কত দেশের মানুষ!
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
‘মন্দার’-এর মার…

পরিচালক অনির্বাণের প্রথম প্রচেষ্টা ‘মন্দার’ দেখে উপলব্ধি করলাম, যে সেই উক্তি এবং অনির্বাণের সম্ভাবনার সম্পূর্ণ পরিধি- এর সিকিভাগও জানা হয়নি আমার। এই উপলব্ধির বেশ কয়েকটা স্তর আছে। লিখলেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
স্মরণ-নদীর ওপারে

গত ১৯ নভেম্বর ছিল সেই অপ্রতিম মানুষটির জন্মদিন। এই আবহে গল্পটা নৈবেদ্যের মতো করে সাজিয়ে বলতে ইচ্ছে যায়। … স্মৃতিতর্পণ শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তীর।
বেতারের ‘বাণী’ নীরবে নিভৃতে…

বাণীকুমারের জন্মদিন আজ। প্রাতঃস্মরণীয় এই শিল্পীর কর্মময় জীবনের কথা বাঙৈালি ভুলেই গিয়েছে। সরকারি পুরস্কারের তালিকা থেকেও বরাবর বাদই থেকে গেলেন তিনি। তাঁকে নিয়ে লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
শতবর্ষে চিদানন্দ

তিরিশ-চল্লিশের দশকের কলকাতায় চিদানন্দ দাশগুপ্ত বা সত্যজিৎ রায়দের আন্তর্জাতিক জলহাওয়ায় ছিল যেমন বুদ্ধদেব বসুর ‘কবিতা’ পত্রিকা, তেমনই ছিল আইপিটিএ-র সংগ্রামী শিল্পীদের দ্রুত পদচারণা।