গোনাগুনি (কবিতা)

ন’টা ফুটো cream-cracker এ
জানতে না তো দাদা,
মন দিয়ে মোর গোনার ফলে
কেসটা এখন সাদা!!!
কড়ি বা কোমল

যে সাঁকোটি প্রিয় খুব, সে কখনও একমুখী নয়
চারটি দশক পর মাঠগুলি, ঘরগুলি,
গাছগুলি, পাখিগুলি, হাওয়াতেই উতরোল হয়।
উত্তরাধিকার

কী ভীষণ জাদুকরী মোহে!
আশ্লেষ সার্থক হলে ইন্দ্রিয়ের নতুন স্ফুরণ─
এও এক স্বমেহক প্রমিত প্রবাহ।
দুটি কবিতা

১ পক্ষপাতের সমারোহ উলুধ্বনিতে শাঁখ বাজছিল টানা খেয়ালই করিনি ট্রেনলাইনের পাশে অসমবয়সী নিভু নিভু দুটো তারা জ্বলে উঠেছিল গঙ্গার পাড়ে, রাতে হাতের ভিতরে হাত নিয়ে শুধু হাসি সম্পর্কের আড় ভেঙে দেওয়া মেয়ে শুনশান ঘাটে তাকে এত কাছে পেয়ে আমার ভিতরও সচল হয়েছিল ডানা আর সেও যেন সলতে পাকানো দাসী নাগমাতা সেজে আগুন কুড়োতে আসে দশদিক […]
ভাবনার কোলাজ

একটা মেল ট্রেনের হঠাৎ ড্রাগন সাজার ইচ্ছে হয়েছিল আগুন নিশ্বাস ফেলতে ফেলতে সে যখন শূন্যে লাফ দিতে উদ্যত পাহাড়ের চুড়া থেকে এক জাদকর বললো, দাস্ ফার, এন্ড নো ফারদার! একটু দূরে মুচকি হেসেছিল সমুদ্র। একটি রমণীকে উপহার দিতে গেলাম গুঞ্জাফুলের মালা সে বললো, আমি টিশিয়ানকে ভালোবাসি, আমায় মুখ ফেরাতে বলো না! শিল্পের নারীরা কখনো মুখ […]
স্বপ্ন যখন জিওল মাছ

একদিন স্বপ্নে, হয়ত এক মন্থর নিঃস্ব দুপুরে, স্বেচ্ছায় সজ্ঞানে দেখেছি লোকটাকে।সে একটা পুরনো কাঠের সিঁড়ি বেয়ে উঠছে, পিছনে নিদ্রাতুর মহাজগৎদিবাস্বপ্ন থেকে উধাও অনুভূতি, মরচে পড়েনি এখনও, বহুপ্রাচীন এই সিঁড়ি। লাল একটা বিশাল দৈত্য হয়ে গেলে সূর্যটাই একদিন গিলে নেবে পৃথিবীকে।আহ্নিকগতির খোঁজে সেদিন নতুন গ্রহে যাবো। সিঁড়ি বেয়ে উঠে যাচ্ছি,লোকটার পেছন পেছন। মহাজাগতিক এক বিপরীত টান […]