হামাস হামারা হ্যায়!

হামাস। তিল আর কাবলি ছোলা বাটা দিয়ে তৈরি পশ্চিম এশীয় খাবার। তাকে নিয়ে কত না মারামারি, আবার কত না ভালবাসাবাসি। লিখলেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
আলু আমার আলু ওগো!

লুচির বদলে টপ্পাখানা আলু দিয়েও গাওয়া যেতেই পারে! ওগো আলু তোমার মান্য ত্রিভুবনে! ভুবনজোড়া আলুর গুণকীর্তন শোনালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
ফেলাছড়ার রান্না আর চারুবালা দাসী

রিষড়ার পিসিমা ছিলেন নিষ্ঠাবতী বিধবা। বৈধব্যজীবনের সব নিয়ম পালন করেও তিনি রাঁধতে পারতেন অপূর্ব সব নিরিমিষ রান্না। স্মৃতির স্বাদকাহন গোপা দত্ত চৌধুরীর কলমে।
কুছ কুছ কুসকুস

উত্তর আফ্রিকার খাবার কুসকুস। খানিকটা সুজি, খানিকটা পাস্তা, খানিকটা চালের গুঁড়োর মতো চেহারা। কিন্তু স্বাদে সে স্বর্গীয়! কতরকম রান্নাই না হতে পারে এই কুসকুস দিয়ে। শেখালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
রাণুমাসির দিশিবিলিতি

রাণুমাসিরা ভাড়া থাকতেন এক বিশাল বাড়ির একটেরে কামরায়। অবস্তাও বিশেষ সচ্ছল ছিল না। কিন্তু তাঁর হাতের কাজে গোটা বাড়ি মুগ্ধ ছিল। যেমন লেস বুনন, তেমনই কয়লার আঁচে কেকবিস্কুট তৈরি। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
রোগান জোশ – হামিন আস্ত ও

মাটন রোগান জোশ। রেস্তরাঁ থেকে অর্ডার দিয়ে তো প্রায়ই খাওয়া হয়। কিন্তু আসল রান্নার উৎস কোথায়? ইতিহাসই বা কী? হাতেধরে শেখালেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
শাকাহারী ভোজনালয় ও চানাচুরের ঝোল

শাকাহারী মানে কি আক্ষরিক অর্থেই শুধু শাক খাওয়া? বাঙালির কাছে শাক এক বিশেষ পদ। কিন্তু সর্বত্রই কি তাই? শাকাহারী ভোজনালয়ের অভিজ্ঞতা শোনালেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
বিক্রমপুরের বিবিখানা পিঠে

ঢাকা বিক্রমপুরের রান্নার স্বাদ অতুলনীয়। সেই বিক্রমপুরের এক বিশেষ মিষ্টান্ন বিবিখানা পিঠে। আদরের মাসিমার মুখে শুনে শুনে বাড়িতে বানিয়ে ফেললেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।