আহারেণু: পর্ব ১ – আমকাসুন্দি

কয়েকদিন আগেই বাঙালির পুণ্যতিথি অক্ষয় তৃতীয়া পালিত হল। পুববঙ্গের অনেক জায়গায় সেদিনই মা গঙ্গাকে পুজো করে কালো সরষে বেটে নিয়ে শুরু হত কাঁচা আম দিয়ে আমকাসুন্দি বানানোর তোড়জোড়। ফিরে দেখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
রমজান-প্রাণ ভরিয়ে…!

রমজান মাস চলছে। রোজ দিনভর উপোসের পর সন্ধেয় ঢালাও ইফতার। ফল থেকে রুটি, বিরিয়ানি থেকে মিষ্টি, কাবাব থেকে নেহারি কী নেই সে মেনুতে! ভারতে তার এক স্বাদ, বাংলাদেশে আর এক। ঘুরেফিরে পেটপুজো করলেন পিনাকী ভট্টাচার্য।
রাণুমাসির দিশিবিলিতি

রাণুমাসিরা ভাড়া থাকতেন এক বিশাল বাড়ির একটেরে কামরায়। অবস্তাও বিশেষ সচ্ছল ছিল না। কিন্তু তাঁর হাতের কাজে গোটা বাড়ি মুগ্ধ ছিল। যেমন লেস বুনন, তেমনই কয়লার আঁচে কেকবিস্কুট তৈরি। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
সবুজ ট্রেন ও প্রীতিলতার ইচামুড়া

ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।
বাজ্গা বেগমের অলৌকিক রুমাল

শামী কাবাব, বটি কাবাব, রেশমি কাবাব, গলৌটি কাবাব, সঙ্গে পাতলা চাকতি করে কাটা শসা, টোমাটো, পেঁয়াজের সালাড থাকত – নরম আটার রুটিও। একটি কাবাবের সঙ্গে আরেকটির তফাৎও মজা করে বুঝিয়ে দিতেন।
আসছে বছর আবার হবে!

মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আনন্দের উৎসব, সুখাদ্যের উৎসব

পুজো এল। শিউলির গন্ধের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্মৃতির ভাঁড়ারের তালা খুলে বেরিয়ে এল লুচিভাজার সুঘ্রাণ, আলোচালের খিচুড়ি ফোটার সৌরভ, ভাপা ইলিশের আঁশটে মৌতাত! জমিয়ে খেলেন ও খাওয়ালেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
রোদ ঝলমল পিকনিক দিন

যখন ছোট ছিলাম, ক্যামেরায় ছবির দুনিয়া ছিল নেহাতই সাদা-কালো | আর অ্যালবাম বলতে জানতাম মোটা মোটা কালো কাগজে ফটো-কর্নার দিয়ে লাগানো সেইসব ছবির বাহার | সাবধানে ট্রেসিং কাগজের পরত উলটে ছবি দেখার নেশায় আচ্ছন্ন থাকতাম অনেক দুপুর | আমার সবচেয়ে মনের মতো ছিল আলিপুর চিড়িয়াখানায় তোলা একটা ছবি | তাতে যদিও আমাকে সামনে থেকে দেখা […]