বাংলার আপনজন সাগিনা

সদ্যপ্রয়াত নায়ক তথা বলিউড তারকা দিলীপকুমারের জয়প্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। যদিও বাংলায় তিনি মাত্র দুটি ছবি করেছেন, তবু বাংলার সঙ্গে এক অবিচ্ছেদ্য প্রেমসম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন চিরকাল। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
হেমন্তেরই মাধুরী উৎসবে

শতবর্ষ পেরিয়ে ১০১-এ পা সুরসম্রাট হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। আজও তিনি একইরকম জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক। সঙ্গীতের সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি আজও বহুশ্রুত, বহুচর্চিত এবং বহুগবেষিত। তাঁকে নিয়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায় অরিজিৎ মৈত্র।
শৃন্বন্তু বিশ্বে অমৃতস্য পুত্রাঃ

গত ১৫ মে ছিল মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের ২০৪ তম জন্মবার্ষিকী। বর্তমান পৃথিবী তথা দেশের ধর্মীয় প্রতিহিংসা, হানাহানি, রক্তপাতের বিক্ষুব্ধ সময়ে তাঁর উপনিষদ ভাবনা এবং আদি ব্রাহ্মধর্মের অনুশাসনগুলি ফিরে দেখতে চাইলেন অরিজিৎ মৈত্র।
সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।
আমার দেখা দীপামাসি

নক্ষত্রপতনের পর মাস চারেক কাটল কি কাটল না। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পথেই অনন্তলোকে পাড়ি দিলেন স্ত্রী দীপা চট্টোপাধ্যায়ও। অন্তরালে থাকা প্রচারবিমুখ মানুষটির স্মৃতিচারণ করলেন অরিজিৎ মৈত্র।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
শতবর্ষের পূর্বেই আলোকবর্ষের পথে অমিতেন্দ্রনাথ

অমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর। ঠাকুর পরিবারের সবচেয়ে বর্ষীয়ান সদস্য তথা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৌত্র, ভারতের প্রথম চিনা ভাষা বিশারদ ও শিক্ষক ছিলেন এই মানুষটি। এ বছর ৯ অক্টোবর শতবর্ষে পা দিতেন তিনি। তার আগেই বিদায় নিলেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।