শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৮)

সকাল সকাল দারোগা খোদাবক্স খবর পেলেন বিশের এককালের স্যাঙাত বোদে ডাকাত বিশের হাতে মার কেয়ে শয্যাশায়ী। তাকে সুস্থ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন নিশি কবরেজ। বোদে সুস্থ না হলে যে মহা বিপদ! কী বিপদ? …
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৭)

সাঁইত্রিশবার দার পরিগ্রহ করা কুলীন বামুন বিনোদবিহারী মুখুজ্জে বাড়িতে থাকা দুই স্ত্রীর কোন্দল আর নির্যাতনে অতীষ্ঠ। সেই লক্ষ্মীদাসি আর গৌরবালার চুলোচুলির মাঝে এসে দাঁড়ালেন এক স্ত্রীলোক। পিছনে দুই বেহারার পালকি। কে তিনি? কার সঙ্গে এসেছেন?
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৬)

অর্জুন সিংহ বিশেকে চৌরঙ্গীবাবার খবর দিলেন। যে বাবার আশীর্বাদ পেতে আশপাশের পাঁচ গায়ের লোক হন্যে, সেই বাবা স্বয়ং নাকি দেখা করতে চান বিশেকে! কিন্তু কেন?…
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৫)

একের পর এক পারিবারিক শোক আর সহ্য করতে পারেননি ঠাকুর সাহেব। সব ছেড়েছুড়ে চলে এলেন এই পরিহারে। ফৌজদারির কাজে যা টাকাপয়সা রোজগার করেছিলেন, তাই দিয়ে কিছু জমিজমা কিনে বিঘে দশেক জুড়ে এই গড় বানালেন। সেখানেই আগমন বিশে বাগদির দলের।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১৩)

বিজয়ার পাল্কি ঘিরে ধরে লুটতে গিয়েছিল বোদের দল। ছিপ নৌকোতে বোদের দলকে ঘিরে ফেলে মারতে মারতে তাকে আধমরা করে ফেলল বিশে ডাকাত। তারপর বিজয়াকে নিয়ে গেল অর্জুন সিংহের গড়ে।…
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ১১)

বিশে ডাকাতকে সমূলে উৎপাটন করতে ব্রিটিশ শাসকের নির্দেশ মাথায় নিয়ে কাজ শুরু করলেন দারোগা খোদাবক্স খান। প্রথমেই দ্বারস্থ হলেন কাদের? কারা পারবে সর্ষের মধ্যে ভূত হয়ে ঢুকে বিশের সাম্রাজ্য ধ্বংস করতে?
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৯)

তাহলে তুমিও একটা কথা কান খুলে শুনে রাখো সর্দার। তরু একমাত্র আমার। তুমি নিজে হাতে তুলে দিতে চাইলে ভালো নইলে লাঠির দাপে ওকে তুলে নিয়ে যাবো আমি, মনে রেখো কথাটা।
শোণিতমন্ত্র (পর্ব ৮)

“কে যায়?” দুর থেকে বাজখাই গলায় হাঁক পাড়ল কেউ। একটু এগিয়ে গিয়ে ঠাহর করতেই নজরে পড়ল হাত নেড়ে ওদের ডাকছে পাঁচকড়ি সর্দার। পাঁচকড়ি, আশপাশের দশবিশটা গাঁয়ের লোক থরথর করে কাঁপে ওর নামে। দুনিয়ার যত বাঘা বাঘা লেঠেলদের সর্দার।…