আসছে বছর আবার হবে!

মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
এ পথে আমি যে গেছি বার বার

শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই বুক ভরে নিলেন অভিজিৎ সেন।
গাটার অ্যান্ড হপার টু হোম ডেলিভারি

ভোগ ছাড়া পুজো? এ যেন মোবাইল ছাড়া জীবনের মতো শোনাচ্ছে। পুজোর ভোগের পঞ্চব্যঞ্জন সাজিয়ে দিলেন কৌশিক মজুমদার।
তুর্কি কফি, বাকলাভা আর কাবাবের কিসসা

ইস্তানবুলের অলিগলিতে তুর্কি কফি আর কাবাবের গন্ধ মেখে ঘুরে বেড়ালেন মৌ ভট্টাচার্য।
ঝাঁঝ দিয়ে যায় ইলিশ চেনা

ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।
আইঢাই: বাপের বাড়ি

গিন্নি যাবেন বাপের বাড়ি, সঙ্গে যাবে কে? ছেলেমেয়েরা তো বটেই, তার সঙ্গে ভাইপো ভাইঝি ভাগ্না ভাগ্নির দল ভিড় করে। কর্তার মুখে মেধ জমে। নতুন বৌমার ঘোমটার আড়ালে এক ফালি হাসি ফুটে উঠেই মিলিয়ে যায়! বাঙালিনীর বাপের বাড়ির বেত্তান্ত ব্যাখ্যানে মন্দার মুখোপাধ্যায়।
আইঢাই: সর-পর

‘সম’ বোধটা সংসারে প্রায় থাকেই না। তাই গিন্নিদের হাতের মোক্ষম অস্ত্র ছিল সর-পর। অর্থাৎ কিনা ভালোবাসা কিংবা টাকাপয়সা অনুযায়ী এক অদৃশ্য অলিখিত পক্ষপাত। তাই নিয়েই মন্দার মুখোপাধ্যায়ের এ বারের হেঁশেলিয়ানা!…
জীবন লেবু উপহার দিলে আপনি বানান লেমন টার্ট!

আসলে বাড়িতে একটা গন্ধরাজ লেবু গাছ আছে। অতএব জীবনে বাই ডিফল্ট লেবুর ছড়াছড়ি এবং আশাবাদী হয়েই বলি, ভিটামিন সি যতটাই শরীরে নেওয়া যায়, ততটাই ভালো। তাই জীবন যখন শুকায়ে যায়, দাও ঢেলে লেবুর রস আর বানিয়ে ফেল লেমন টার্ট!