রাত্রি এখানে থেমো না

আলোর নীচেই অন্ধকার, বা বলা উচিত আলোকহীন অঞ্চলেই ছায়ার আগ্রাসনে জমি দখল করে অন্ধকার। স্থিরচিত্র এবং ছায়াচিত্রের আলো-আঁধারির জগতে বিচরণ করলেন শুভময় মিত্র।

বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

Durgapujo

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।

স্লগ ওভারের নবমী 

Durgapujo

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।

অষ্টমীর অষ্টরম্ভা

অষ্টমী তো এল। কিন্তু ঠাকুরদেখায় আদালতের রক্তচক্ষু। মানতেই হবে। উদ্যোক্তা থেকে ভক্ত, যুগল থেকে ভিখিরি – সবারই মুখ চুন। এ কেমন পুজো এল?

একটাই চিন্তা সপ্তমীর সকালে…

অতিমারী কেড়েছে স্বাভাবিক জীবন। কেউ জানে না, কবে কী হবে, বা আদৌ কিছু হবে কিনা। এর মধ্যেই আমফান, এর মধ্যেই পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুমিছিল, এর মধ্যেই হাথরস। তাও হইহই করে এসে গেল উৎসবের দিন। এ বার?

অকাল বোধন

ছোটবেলার পুজো মানেই নতুন জামার গন্ধের সঙ্গে মিশে যাওয়া শিউলি ফোটা ভোর আর বীরেন্দ্রকৃষ্ণের স্তোত্রপাঠ। পুজোর অন্যরকম ছবি লেন্সবন্দি করলেন শুভময় মিত্র। সঙ্গে রইল শিল্পীর কলমে শৈশব-কৈশোর ঢালা মধুশারদীয়া আখ্যান। রোজ থাকছে বাংলালাইভে।

যেতে পারি তাই ভেসে যাব

Barisal backwaters

থাইল্যান্ডে দেখেছেন। দেখেছেন কাশ্মীরেও। কিন্তু খাস বাংলায়? অর্থাৎ কিনা বাংলাদেশে? বরিশালের জল-গলিতে ভটভটি চেপে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে শুভ্রময় মিত্র দেখলেন পাড়ঘেঁষা জোলোজীবন আর ভাসমান বাজারের বিকিকিনি। …

দীর্ঘ ছায়ার স্রষ্টা, পাড়ি দিলেন অনন্তে

নিমাই ঘোষের সম্মানের পাশাপাশি সমালোচনাও কম নয়, অন্তত কলকাতা শহরে। সত্যজিৎ না থাকলে কি আর উনি ‘উনি’ হতে পারতেন? যেহেতু মানিক রায়ের ছত্রছায়ার সিংভাগের দখলদার, অন্যরা সেই অর্থে বঞ্চিত, হয়তো, তাই আক্ষেপ অস্বাভাবিক নয়।