মে দিবসের বিস্মৃত বিপ্লবী

Shapurji Saklatvala

সাপুরজি ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ক্রমাগত ভারতের স্বাধীনতার দাবি জানিয়ে গেছেন। তৎকালীন ভারতের জুটমিলে শ্রমিকদের দৈন্যদশার কথা তুলে ধরেছেন। ১৯২৬ সালে ব্রিটেনের সাধারণ ধর্মঘটে সাপুরজি গ্রেফতার হন।

মে দিবসের প্রাক্কালে বিস্মৃত ভারতীয় বিপ্লবীর নানা অজানা দিক, লিখলেন ড. পাঞ্চজন্য ঘটক

লাইব্রেরি আর রিডিং রুম

British Library

একটা বড়ো তালাবন্ধ কাচের বুককেস ছিল বিরাট রিডিং রুমের সামনের দিকে। তার ভেতর ছিল এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকার পুরো সেট। আমার খুব ইচ্ছে ছিল ব্রিটানিকা নেড়েচেড়ে দেখার। … লিখছেন ডাঃ পাঞ্চজন্য ঘটক।

আসাম থেকে লিংকন

Types of Tea

বাঙালির আড্ডায়, সুখে দুঃখে আনন্দে হাসিতে মজায় সঙ্গী বলতে একটি ধূমায়িত পাত্রে চা। কখনও হাল্কা কমলা, কখনও ঘোর কালো, কখনও দুধ দেওয়া ফোটানো বাদামি… চা ছাড়া বাঙালির জীবন অসম্পূর্ণ, অকল্পনীয়। চা নিয়ে আড্ডা জমালেন পাঞ্চজন্য ঘটক।

আমার চোখে শংকর

Bengali author sankar

সাহিত্য অ্যাকাডেমি পুরস্কার পেলেন বাঙালি সাহিত্যিক শংকর। তাঁর সাহিত্যকীর্তি দেশকালের সীমা ছাড়িয়েছে বহুদিনই। স্বীকৃতি এল এতকাল পর। শংকরের সঙ্গে অসমবয়স্ক সখ্যের গল্প শোনালেন ডাঃ পাঞ্চজন্য ঘটক।

আজ আগমনীর আবাহনে

২০১৯ এর জানুয়ারি মাস নাগাদ আমাদের শেফিল্ড ডিস্ট্রিক্ট দুর্গোৎসব কমিটি ঠিক করেন, এবার নতুন প্রতিমা হলে বেশ হয়| শেফিল্ডের পুজো চলছে প্রায় ত্রিশ বছরের ওপর| একই প্রতিমা প্রায় বছর কুড়ি ধরে আছে| মাঝে একবার খুব যত্ন করে রঙ ফেরানো হয়| তবে গত বছর মনে হয় প্রতিমাকে সত্যিই বেশ ক্লান্ত লাগছে|

‘আড়াই’ টপকালেই দিলীপদার পরোটা-আলুরদম

হুট্ করে ক্যাম্পাস থেকে বেরতে হলে এই আড়াই ছিল ভরসা| বেশ খানিকটা হ্যাঁচর-প্যাঁচোড় করে পাঁচিলের মাথায় উঠে ধুপ করে অন্যদিকে লাফিয়ে পড়তে হত| ল্যান্ড করার পর এক মুক্ত পৃথিবী — বাঁ দিকে রাজপুর| ডান দিকে কলকাতা| নরেন্দ্রপুর তখনও শহর কলকাতার বাইরে|

করোনা ভাইরাস — ব্রিটেনের চিঠি

coronavirus pods UK

২৬শে মার্চ রাত ৮টায় সমস্ত মানুষ নিজেদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে এসে হাততালি দিয়ে উৎসাহ দেন স্বাস্থ্যকর্মীদের — এই যুদ্ধের সেনানীকে| ওই সময় গাড়ি চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম| সামনে ফাঁকা রাস্তা – তার দুধারে দাঁড়িয়ে মানুষ হাততালি দিচ্ছেন| আমি গাড়ির কাচ নামিয়ে হাত নাড়তে থাকায় হাততালি দ্বিগুণ হলো| ভালো লাগছিল খুব  এই সম্ভাষণ মানুষ জানিয়ে থাকেন তারকা ফুটবলারদের, রকস্টারদের| একজন চিকিৎসক হয়ে মানুষের এই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ দেখে খুব ভালো লাগছিল|