সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।
আমার দেখা দীপামাসি

নক্ষত্রপতনের পর মাস চারেক কাটল কি কাটল না। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পথেই অনন্তলোকে পাড়ি দিলেন স্ত্রী দীপা চট্টোপাধ্যায়ও। অন্তরালে থাকা প্রচারবিমুখ মানুষটির স্মৃতিচারণ করলেন অরিজিৎ মৈত্র।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।
শতবর্ষের পূর্বেই আলোকবর্ষের পথে অমিতেন্দ্রনাথ

অমিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর। ঠাকুর পরিবারের সবচেয়ে বর্ষীয়ান সদস্য তথা অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পৌত্র, ভারতের প্রথম চিনা ভাষা বিশারদ ও শিক্ষক ছিলেন এই মানুষটি। এ বছর ৯ অক্টোবর শতবর্ষে পা দিতেন তিনি। তার আগেই বিদায় নিলেন। তাঁকে নিয়ে লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।