হাসির কথা নয় মোটেই। রীতিমতো গুরুগম্ভীর নির্দেশ। দিয়েছেন কে? বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। এবং দেখেছেন কে? খোদ শাবানা আজমি। দেখামাত্র ট্যুইটার হ্যান্ডলে পোস্ট এবং নেটিজেনদের হাস্যরোল!
হাসবারই কথা! বিমানবন্দরের ওয়েটিং লাউঞ্জে চকচকে ইস্পাতের হাতলওলা নীল টুকটুকে সাইনবোর্ডে গোদা অক্ষরে ইংরেজিতে লেখা আছে – ইটিং কার্পেট স্ট্রিক্টলি প্রহিবিটেড! ওপরে অবশ্য ছোট অক্ষরে হিন্দিতে লেখা আছে – ফর্শ পর খানা শক্ত মানা হ্যায়। ভাগ্যিস! নইলে কার্পেট-খেকো বিমানযাত্রী খুঁজতে তো হন্যে হতে হত!
অন, ইটিং আর কার্পেটের মাঝে এই পুঁচকে প্রিপোজিশনের অভাবেই শাবানার ইন্সটা হ্যান্ডলে নাম তুলল এই সাইনবোর্ড। ছবি পোস্ট করে শাবানা লিখলেন “সত্যি?” আর তাই দেখে হেসে কুটিপাটি স্বরা ভাস্কর থেকে শিল্পা শেট্টি!ধন্যি শাবানা। চোখ বটে আপনার!
লিখতে শিখেই লুক থ্রু! লিখতে লিখতেই বড় হওয়া। লিখতে লিখতেই বুড়ো। গান ভালবেসে গান আর ত্বকের যত্ন মোটে নিতে পারেন না। আলুভাতে আর ডেভিলড ক্র্যাব বাঁচার রসদ। বাংলা বই, বাংলা গান আর মিঠাপাত্তি পান ছাড়া জীবন আলুনিসম বোধ হয়। ঝর্ণাকলম, ফ্রিজ ম্যাগনেট আর বেডস্যুইচ – এ তিনের লোভ ভয়ঙ্কর!!
আবিষ্কর্তার নাম মেনসন নেই !!