নিঝুম সৈকতগাথা‒ বগুড়ান জলপাই

বগুড়ান জলপাই – নামটাই অদ্ভুত! এ এক প্রায়-না-শোনা সমুদ্রসৈকত, বঙ্গোপসাগরের তীরে। কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার সফরেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন এই নিঃঝুম নিরালা সৈকতে, ক্যাসুরিনার হাওয়া গায়ে মেখে নোনাজলে পা ডোবাতে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
চলি বলি রংতুলি: বড়দিনে লাভা-লোলেগাঁও

দেবাশীষ দেব লিখছেন – বেলাশেষের পড়ন্ত আলোয় এগিয়ে চললাম পাহাড় আর জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে। পায়ে-চলা পথ এঁকেবেঁকে অনেক নীচে হয়তো কোনও গ্রামে গিয়ে মিশেছে।
যে পথে ঈশ্বরের মৃত্যু: শেষ পর্ব

গাছ-গাছালি-ফুলে মোড়া একটা পাথুরে রাস্তা পাহাড়টাকে মুড়ে উঠে গেছে উপরের দিকে। এমনিতেই মোন্যাকোর দিকে যেতে গাছপালা নীস অঞ্চলের থেকে একটু বেশিই।
সাদাকালো রঙিন অ্যালবাম

তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত নেহরুও এসেছিলেন এই আশ্রমে, নির্ধারিত সংক্ষিপ্ত সময়সূচি অতিক্রম করে প্রায় দেড় ঘণ্টা ছিলেন তিনি, খুঁটিয়ে দেখেন, প্রশ্ন করে জেনে নেন সেখানকার ক্রিয়াকর্ম। কাহিনি শেষ হয় সংসারত্যাগী এক মানুষের কথায়, স্বামী পরমব্রহ্মানন্দের সঙ্গে মিলে যিনি বন সরিয়ে নৈনিতালের কাছে নন্দপুরে গড়ে তুলেছেন মধুসংগ্রহের ক্ষেত্র, এও যে আর এক আশ্রম।
চলি বলি রংতুলি: থেরেসা হাউস ও ধনেখালি শাড়ি

চিত্তরঞ্জন থেকে আরও দুটো জায়গা ঘুরে আসব এটা আগেই ঠিক করা ছিল। প্রথম দিন মধুপুর, এখান থেকে লোকাল ট্রেনে ঘণ্টাখানেক। প্ল্যানটা দিয়েছিল আমার বেড়ানোর পরামর্শদাতা অনির্বাণ। ওখানে লীলাকমল গেস্ট হাউসে একদিন থাকার কথাও বলেছিল। আমি অবশ্য অত ঝামেলায় না গিয়ে ঠিক করলাম সন্ধ্যের আগেই ফিরে আসব। সকাল ন’টা নাগাদ চিত্তরঞ্জন স্টেশনে পৌঁছলুম বটে, কিন্তু ট্রেন […]
ফেয়ারি চিমনির দেশে: পর্ব ২

ক্যাপাডোকিয়ায় মানব বসতির সূত্রপাত আদিপ্রস্তর যুগে, হিট্টাইটদের হাত ধরে। খ্রিস্টপূর্ব দ্বাদশ শতাব্দীতে হিট্টাইট সাম্রাজ্যের পতনের পর আসিরিয়া এবং ফ্রিগিয়ার প্রভাবের সাহায্যে কিছু বিতাড়িত হিট্টাইট রাজা ফিরে এসে অঞ্চলটি শাসন করেছিলেন। … ইতিহাসের পাতা ধরে হেঁটে বেড়ালেন রূপক বর্ধন রায়।
ফেয়ারি চিমনির দেশে পর্ব ১

ক্যাপাডোকিয়ায় মানব বসতির সূত্রপাত আদিপ্রস্তর যুগে, হিট্টাইটদের হাত ধরে। খ্রিস্টপূর্ব দ্বাদশ শতাব্দীতে হিট্টাইট সাম্রাজ্যের পতনের পর আসিরিয়া এবং ফ্রিগিয়ার প্রভাবের সাহায্যে কিছু বিতাড়িত হিট্টাইট রাজা ফিরে এসে অঞ্চলটি শাসন করেছিলেন। … ইতিহাসের পাতা ধরে হেঁটে বেড়ালেন রূপক বর্ধন রায়।
চলি বলি রংতুলি: বাইকে চেপে গুমড়ো পাহাড়

বন্ধুর বদলির চাকরিসূত্রে লেখক এলেন চিত্তরঞ্জনে। আর সেখান থেকে বাইকে চেপে ঝাড়খণ্ডের পাহাড়-জঙ্গলের পেটের ভেতর। সঙ্গে রইল একমেবাদ্বিতীয়ম সঙ্গী, স্কেচের খাতাখানা।