এলোমেলো বেড়ানো: ১৬

ডাইনে-বামে যেদিকে নজর যায় সর্বত্র ছড়িয়ে রয়েছে অর্ধ-গোলাকার মৃত্তিকা স্তুপ। অনেকটা বৌদ্ধ স্তুপের আকারে নির্মিত ঘাসাচ্ছাদিত মাটির স্থাপত্য। প্রতিটি সমাধি-স্তুপের অর্থাৎ মৈদামের অভ্যন্তরে রয়েছে একেকজন রাজার সমাধি।
ঈশ্বরের আপন দেশে, পাহাড়ি বাগানবিলাসে

যুবক মুখে আঙুল দিলেন। তার পর নির্দেশ করলেন ডান দিকের ঢালে। চারপেয়ে প্রাণীটা উঠে আসছে। বিলুপ্তপ্রায় নীলগিরি থার। বড় ছাগলের মতো দেখতে, বাঁকানো শিং। এই জাতীয় উদ্যানের প্রধানতম আকর্ষণ। রাজামালাই অংশেই তাদের বাস সবচেয়ে বেশি।
এরাভিকুলাম ন্যাশনাল পার্ক ঘুরে এসে লিখলেন শৌনক গুপ্ত…
ফটো স্টোরি: পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প

উত্তরাখণ্ডের পঞ্চচুলি বেস ক্যাম্প যাত্রাপথের মুহূর্তগুলিকে ক্যামেরাবন্দী করেছেন অপূর্ব বণিক।
পায়ে পায়ে পঞ্চচুল্লির পায়ের কাছে

জিরো পয়েন্টের রাস্তার বর্ণনা দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়, বিভূতিভূষণ হয়তো পারতেন। শুধু এইটুকু বলতে পাড়ি স্বর্গ বোধহয় এর থেকে সুন্দর নয়। দুপাশে ম্যাজেন্টা রঙের রডোডেনড্রনের বাহার, পাইন, ধুপি গাছের সারি, জমে যাওয়া জলধারা আপনাকে মোহাবিষ্ট করে রাখবে। এই জমে যাওয়া জলধারা পার হতে হবে।
পঞ্চচুল্লি ঘুরে এসে লিখলেন প্রদীপ্ত চক্রবর্তী…
ফটো স্টোরি: ঘাটের কথা

বেনারসের গঙ্গার ঘাটগুলি যেন এক একটি গল্প বলে। সেই গল্পগুলিই ক্যামেরাবন্দী করেছেন প্রদীপ্ত চক্রবর্তী।
বরফে ঢাকা রাশিয়ার ‘মুরমন্সক’ আর মেরুজ্যোতি: অন্তিম পর্ব

এক বুক ধোঁয়া আকাশের পানে ছেড়ে দিলাম। সেই ধোঁয়া নানা বিভঙ্গে ভেঙে ভেঙে মিলেমিশে যাচ্ছে। আর হাওয়ার টানে দ্রুত অন্তর্হিত হয়ে যাচ্ছে। এই ধুম্রজালের রং যদি সবুজ লাল গোলাপি হত তবে তা মেরুপ্রভার মতোই দেখাত। সূর্যের জ্যোতি আর জোনাকির দ্যুতির মিলের মতন। তামাকের মেঘ সরে গেল, তার পিছনেই দেখি এক লম্বা সবুজের পটি, তির তির করে কাঁপছে। ময়ূরের লম্বা পেখমের মত। যেন শিখী তার পেখমের রংটুকু রেখে অদৃশ্য হয়ে গেছে। আমার পায়ের নীচের মাটিটা কি দুলছে দোদুল দুল? আমি কি ঠিক দেখছি? নাকি তামাকের ঘোরে ভ্রান্তিবিলাস! নিজের অজান্তেই চিৎকার করে উঠলাম। গাড়ির বনেট পাগলের মত চাপড়াচ্ছি প্রাণপণে। দুদ্দাড় করে দৌড়ে এল রোমান। তারপর আর সবাই।
রাশিয়ার ‘মুরমন্সক’ ঘুরে এসে লিখলেন বিদ্যুৎ দে…
ফটো স্টোরি: মদমহেশ্বর ও বুড়া মদমহেশ্বর

ভোর হল, মাউন্ট চৌখাম্বা আর মাউন্ট মান্দানিকে দেখলাম প্রাণ ভরে। বুড়া মদমহেশ্বর মন্দিরের পাশেই ভৈঁসকুন্ড। স্বচ্ছ জলে মাউন্ট চৌখাম্বা আর মান্দানির অপূর্ব প্রতিফলন।
এলোমেলো বেড়ানো: ১৩

গুয়াহাটি থেকে রেলপথে কামাখ্যা-লিডো ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে মাত্র এক রাতের যাত্রা। ৫৭০ কিলোমিটার পথ ১৪ ঘন্টায় পেরিয়ে গেলেই অসমের পূর্ব প্রান্তের শেষ জেলা তিনসুকিয়া-র একেবারে প্রান্তসীমায় অবস্থিত নর্থ ইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলের লিডো স্টেশনে পৌঁছে যাবেন।