মহাকাব্য, না কার্নিভাল! ছ’ঘণ্টার অবাক যাপন ‘ঊরুভঙ্গম’ 

feature on drama Urubhangam

মহাকবি ভাসের লেখা বিখ্যাত একাঙ্ক নাটক ‘ঊরুভঙ্গম’… নিরপেক্ষ সঞ্জয় বা বিজয়ী পাণ্ডব নয়, কুরুপতি দুর্যোধনের চোখ দিয়ে বর্ণিত হয়েছে এই নাটকের কাহিনি। সেই ধূসর যুদ্ধের পটভূমিকে পাখির চোখ করেই ছ’ঘণ্টার বিরাট এক ক্যানভাসে মহাভারতের নতুন ভাষ্য বুনেছেন মণীশ মিত্র।
দেখলেন শাশ্বতী সান্যাল

বিদুর: এক দূরদ্রষ্টা রাজপুরুষ

Bidur - The minister of Dhritarashra

পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই সময় থেকে তাঁকে দেখি রাজ্যচালনার ব্যাপারে আস্তে আস্তে পশ্চাদপটে চলে যেতে…। লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।

সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান ও লিঙ্গ-যুদ্ধের নীতি

Sunda Upasunda Ralkshas

পুরাণ, ইতিহাস ও মহাকাব্যের গল্পগুলো বারবার নানাভাবে কথিত হয়। সাংস্কৃতিক স্মৃতিতে এইভাবে অতীত ও ঐতিহ্যের নির্মাণ চলতে থাকে। পুরাণের “সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান”, একই সঙ্গে নীতি ও কৃতির রাজনীতি। লিখছেন মৃণ্ময় প্রামাণিক।

শেষ খেলা

short story on Mahabharata

একদিকে হস্তিনাপুরের রাজসভায় পাকা ধূর্ত অক্ষবিদ শকুনির কাছে যুধিষ্ঠিরের পরাজয় ও দ্রৌপদীর লাঞ্ছনা, অন্যদিকে নগরনটী কোকিলার গৃহে উপস্থিত অক্ষশিকারি পুরমিত্রের অবস্থা। এই দুইয়ের মধ্যে যোগসূত্র কী? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।

মহাভারত রচয়িতা রাজশেখর

Mahbharata the epic

অতিপ্রাচীন ইতিহাস ও রূপকথার সংযোগে উৎপন্ন এই পরিবেশে আমরা যে নরনারীর সাক্ষাৎ পাই তাদের দোষগুণ সুখদুঃখ আমাদেরই সমান।—- মহাভারতের সারানুবাদের ভূমিকায় লিখেছিলেন রাজশেখর বসু। তাকেই ফিরে পড়লেন শামিম আহমেদ।

তীজন-বাণী

Teejan Bai

কিন্তু কী আছে তীজনের পাণ্ডবানীতে, যা অন্য সব লোকনাট্যধারার চেয়ে তাঁকে স্বতন্ত্র করে তোলে? তীজন তাঁর গান শুরু করেন সরস্বতী বন্দনা দিয়ে। ক্রমে ঢুকে পড়েন মহাকাব্যের অন্তরমহলে। তারপর প্রতিটা পর্বের গল্পের অংশটুকু তীব্র গলায় দর্শক শ্রোতার সামনে মেলে ধরেন।….

মহাভারতের মহাতারকা:ভীষ্ম

ভীষ্মের প্রকৃত নাম দেবব্রত। তিনি অষ্টবসুর অন্যতম ‘দ্যু’ নামক বসু। বশিষ্ঠের গাভী চুরি করার অপরাধে মর্ত্যে জন্মগ্রহণ করেন।