হেমন্ত-র স্বর্ণকণ্ঠ : কিছু ভাবনা

হেমন্তর মনে কিন্তু সংগীতশিল্পী নয়, সাহিত্যিক হবার বাসনাই গেড়ে বসেছিল। এ ব্যাপারে বাধ সেধেছিলেন সুভাষ। আপামর গানপ্রেমীদের সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের কাছে এজন্য কৃতজ্ঞ থাকা উচিৎ। ইস্কুলের অফ পিরিয়ডে বেঞ্চি বাজিয়ে গান গাইতেন হেমন্ত। তাই দেখে সুভাষ একদিন তাঁকে বলেছিলেন, গানই হেমন্তর দুনিয়া। সাহিত্য নয়। তার পরেও বেশ কিছুদিন অবশ্য হেমন্তর সাহিত্য-পাগলামি বজায় ছিল। তখন সুভাষ মুখোপাধ্যায় তাঁকে বলেছিলেন, সাহিত্য করলে হেমন্ত মোটামুটি একটা জায়গা পর্যন্ত পৌঁছবে। কিন্তু সংগীতে সে সেরার পর্যায়ে যেতে পারে।
লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
ভরা থাক স্মৃতিসুধায়’

বেতারে নিয়মিত অনুষ্ঠানে প্রধানত রবীন্দ্রসংগীত শুনিয়েছেন। রেডিওর নিজস্ব রেকর্ডের অনুষ্ঠানে অলোকনাথ দে-র সুরে শঙ্করলাল মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে গাওয়া একটি দ্বৈতকণ্ঠের গান ‘গান গেয়ে বেলা যদি যায়’ বেশ আদৃত হয়েছিল। তবে রেডিওতে তাঁর স্মরণীয় গানটি ছিল রেডিওর জনপ্রিয়তম অনুষ্ঠান ‘মহিষাসুরমর্দিনী’-তে, পঙ্কজকুমার মল্লিকের সুরে ‘মাগো তব বীণে সংগীত’।
এক স্বাধীন নারীর কথা

নিজের বৈভব, বিত্ত চিরকাল লতাজি রেখেছেন চর্চা থেকে দূরে, লোকচক্ষুর অন্তরালে। শ্রদ্ধার্ঘ্য বাংলালাইভের।
সুরসম্রাজ্ঞী: শেষ পর্ব

স্বাধীন ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে নানাসময় সমস্যা এসেছে নানারকম। তার মধ্যেও হিন্দি ছায়াছবি ও আধুনিক গানে ভারতীয়দের মন মজে ছিল। তার মধ্যমণি ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। সঞ্জয় সেনগুপ্তের লেখার শেষ পর্ব।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১৪

গায়ক-গায়িকার পারস্পরিক সামঞ্জস্য না হলে ডুয়েট জমে না। তাই কিশোর, রফি, মান্না, হেমন্ত, মুকেশ যাঁদের সঙ্গেই তিনি গান গেয়েছেন, তাঁদের সঙ্গেই তৈরি করে নিয়েছিলেন বোঝাপড়া, তালমেল। … সঞ্জয় সেনগুপ্তর কলমে। পর্ব ১৪।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১৩

গানের মর্ম আত্মস্থ করার মুনশিয়ানায় বরাবরই সুদক্ষ ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। এর নেপথ্যে তাঁর শাস্ত্রীয় তালিমের অবদান অনস্বীকার্য। লতার সঙ্গীতযাত্রা ফিরে দেখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। পর্ব ১৩।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১২

বেশ কয়েক দশক জুড়ে হিন্দি ফিল্মসঙ্গীত লতার কণ্ঠের মায়াজালে আটকে পড়েছে। তাঁর গাওয়া গান এখনও একটা গোটা জাতির অনন্য সম্পদ হিসেবে রয়ে গিয়েছে। সত্তরের দশকে লতার গান নিয়ে সঞ্জয় সেনগুপ্তের ১২ পর্ব।
সুরসম্রাজ্ঞী: পর্ব ১১

মারাঠি নন-ফিল্ম গানের জগতে তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। প্রতিটি গানের বাণী, তালের মাত্রা, সুরের সঠিক প্রয়োগ এবং সাংগীতিক ভাবের যে রীতি তিনি মেনে চলতেন, তা এক কথায় অকল্পনীয়। লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত। পর্ব ১১