মানবপুত্র (গল্প)

সন্ধেবেলায় বাদশাদাদা রুটি আলুভাজা খায়, নাহলে চায়ের সঙ্গে সিঙ্গাড়া। টাবু নানা ছলছুতোয় তখন বাদশাদাদার বাড়ি যায়। কিন্তু হাবু তার মাথায় চাঁটা মেরেছিল, ‘হ্যাংলা কোথাকার! ওরা বোঝে, তুই কেন যাস।’
টেলিপ্যাথি (গল্প)

ঠিক পরের মাসে ধুমধাম করে ইয়াসমিনের বিয়ে হয়ে গিয়েছিল সেই ডাক্তার পাত্রের সঙ্গে। ইমরান কোনওদিন জানতেও পারেনি যে তার জন্যে মনে এত আগুন নিয়ে একটি মেয়ে আরেকজনের ঘরের প্রদীপ জ্বালাতে যাচ্ছে। খুব স্বাভাবিক কারণেই বাকি বছরটা ইয়াসমিন এক কলেজে থাকলেও তিনজনের খুব একটা দেখা হয়ে ওঠেনি। হোস্টেলেও আর থাকা হয়ে ওঠেনি ইয়াসমিনের। প্রতিনিয়ত স্বামীসেবা আর ঘরকন্না বাদ দিয়ে নিজের জন্যে বাঁচা প্রায় ভুলেই গিয়েছিল সে ।
ছায়ার ডানা

বাড়ির লোকজন মাকে ঘরের মধ্যে কয়েকদিন আটকে রেখেছিলো। আমি ছেড়ে দিয়েছি, কেননা মা যে খালিঘরে ঘুমপাড়ানিয়া গান করত—তা সহ্য করার ক্ষমতা আমার ছিলো না। আমি বাড়ির লোকজনের সঙ্গে রীতিমতো ঝগড়া করে ঘরের তালা ভেঙেছি।
একটি শিকারী ও তার শিকারের বৃত্তান্ত

তালা খুলে ঘরে ঢুকতেই লাইটটা নিভে গেল। লোডশেডিং বোধহয়। অন্ধকারে অন্তরার মুখটা ভেসে এল একবার। অবাক হল শোভন।
সঙ্কেত (শেষ পর্ব)

Before every death that happens in the story there is a sign