বিদুর: এক দূরদ্রষ্টা রাজপুরুষ

পাণ্ডবদের বনবাসের সময়েই বিদুর বুঝতে পেরেছিলেন, তেরো বছর বাদে দুর্যোধন সুবোধ বালকের মতো রাজ্য প্রত্যর্পণ করবেন না, এবং একটা সর্বগ্রাসী যুদ্ধ হবেই। হয়তো সেই কারণেই এই সময় থেকে তাঁকে দেখি রাজ্যচালনার ব্যাপারে আস্তে আস্তে পশ্চাদপটে চলে যেতে…। লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
জরৎকারু: কাব্যে উপেক্ষিত?

জরৎকারু মুনি ছিলেন মনসার স্বামী। সাধারণত পুরাণগাথায় তাঁর এই পরিচয়ই আমরা পেয়ে থাকি। যদিও তা নিয়ে একাধিক মতপার্থক্য রয়েছে। কিন্তু এই চরিত্রটির সৃষ্টি কেন? মঙ্গলকাব্য বা পুরাণ আখ্যানে কী তার গুরুত্ব, তা কি কেউ ভেবেছে? উত্তর খুঁজলেন রিমি মুৎসুদ্দি।
সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান ও লিঙ্গ-যুদ্ধের নীতি

পুরাণ, ইতিহাস ও মহাকাব্যের গল্পগুলো বারবার নানাভাবে কথিত হয়। সাংস্কৃতিক স্মৃতিতে এইভাবে অতীত ও ঐতিহ্যের নির্মাণ চলতে থাকে। পুরাণের “সুন্দ-উপসুন্দ উপাখ্যান”, একই সঙ্গে নীতি ও কৃতির রাজনীতি। লিখছেন মৃণ্ময় প্রামাণিক।
কচ ও দেবযানী- একটি প্রতিপাঠ

কচ দেবযানীর প্রেমগাথা হিন্দু পুরাণের এক গুরুত্বপূর্ণ পাঠ। এই কাহিনি অবলম্বন করেই কবিগুরু লিখেছিলেন কচ দেবযানীর প্রণয়গাথা – বিদায় অভিশাপ। এই দুই পাঠের মাঝখানে দাঁড়িয়ে বহুমাত্রিক এই আখ্যানের প্রতিপাঠ করলেন শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ।
অনার্য ভারতের এক চরিত্র

মহাভারতে কিরাতরূপী শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল অর্জুনের। কে এই কিরাত? কী তার পরিচয়? শিব কেনই বা কিরাতের ছদ্মবেশ ধারণ করলেন? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।
পুরাণের পুনর্নিমাণ (বই রিভিউ)

ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের কসমিক পুরাণ বইয়ের সমালোচনা
দেবী হলেন মা মেয়ে প্রেমিকা

তৃতীয় পক্ষের স্ত্রী এলোকেশীর কাছে ‘খেঙ্গরার প্রহার’ খেয়ে ডমরুধর মা দুর্গাকে ডেকেছিলেন। তাঁর কাতর প্রার্থনা ছিল, ‘মা! আমি অপরাধ করিয়াছি। বিবাহের সাধ আমার মিটিয়া গিয়াছে। আর ঝাঁটা-পেটা সইতে পারি না। আমাকে কৈলাস পর্ব্বতে লইয়া চল। সেস্থানে চিরকাল আমি আইবুড়ো হইয়া থাকিব। চামুণ্ডারূপিণী এলোকেশীর সহিত আর আমি সংসারধর্ম্ম করিতে চাই না।’ তৎক্ষণাৎ কৈলাস হতে দুর্গার প্রত্যুত্তর […]