দুটি কবিতা

একমাত্র বর্ষার সঙ্গেই বোধহয় সম্পর্ক নেই চোখের;/ ছাতার বাঁকানো হাত আঁকশি-হয়ে আটকে থাকে কোথাও/ গরম ফুলুরির গন্ধে রক্ত-ঝরে টপটপ
অয়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুটি নতুন কবিতা…
কবিতা: শুশ্রূষার মতো

মাটি খুঁড়ে লুকিয়ে রেখো এই অবিরল গর্ভাধান।/ তারপর সারারাত চন্দন পরাবো। শ্রাদ্ধ-গন্ধে ভরে উঠবে গোটা থিয়েটার।
মোহনা মজুমদারের নতুন কবিতা…
ছোটদের ছড়া: শাল মহুলের স্বপন

খেলার পুতুল ভাদুটুসু/ বারমাইস্যা গান/ রাতের বেলা ঝুমুর হবে/ মায়ের নাড়ীর টান।
কিশলয় বিভাগের কচিকাঁচাদের জন্য সজল মন্ডলের নতুন কবিতা…
গুচ্ছকবিতা: মনখারাপের রিভিয়েরা

এখন তুমি জানলে আমি ভালোমানুষ নই,/ এখন তুমি জানলে আমার গলাতে নীলসুতো/ অনিচ্ছাতে আটকে গেছে। সেদিন রূপান্তর/ আমার পরাবৃত্তে হাঁটা, আমার নোনাজল…
ডঃ কৌশিক সেনের নতুন কবিতাগুচ্ছ…
কবিতার সঙ্গে বসবাস- নির্বাচিত কবিতা : সুমন গুণ- পর্ব ১

সুমন গুণের কবিতা প্রধানত ২টি ধারায় প্রবাহিত। তার মধ্যে একটি ধারার প্রতি তাঁর পক্ষপাত অধিক। সেই ধারাটি হল সংহত, সংক্ষিপ্ত ও ঘনত্বময় কবিতারচনার ধারা। এই গোত্রের কাব্যরচনায় তিনি চূড়ান্ত সার্থকতা অর্জন করেছেন। সে প্রসঙ্গে পরে আসব। এখন বলি তাঁর দ্বিতীয় ধারাটির কথা। এই দ্বিতীয় ধারায় প্রকাশিত হয়েছে আমাদের বাংলার সাধারণ, নিম্নবিত্ত, জৌলুসহীন, পরিশ্রমী অথচ মমত্বময় এবং চিরস্নেহাশ্রিত জীবন প্রবাহ।
কবি সুমন গুণের কবিতা নিয়ে লিখছেন জয় গোস্বামী। আজ প্রথমাংশ।
কবিতাগুচ্ছ: যে স্মৃতি বিচ্ছিন্নতাকামী

গাছের নাম অর্জুন হলেও তা থেকে খসে যাওয়া পাতাকে অপেক্ষমান হাওয়া/ উড়িয়ে নিয়ে যায় উদ্দেশ্যবিহীন, ঠিকানাহীন/ সাকিনে বনজ বলয় গড়ে ওঠে/ তুমি হেঁটে এলে সে পথে মর্মর বেজে উঠতে পারে/ আসছ?
রাজেশ গঙ্গোপাধ্যায়ের নতুন একগুচ্ছ কবিতা
কবিতা: রিল

মাকে বলি— মা হাসো একটু/ ক্লান্তির সুরে মুছে/ মুখভর্তি হাসি, আমি বন্দি করতাম…
কবি বর্ণজিৎ বর্মনের নতুন কবিতা
ক্যান্টো ফেস্টিভ্যাল: কবিতার আনন্দমেলা, উৎসবে শরিক দিল্লি-কলকাতা

চারদিন-ব্যাপী এই উৎসবের প্রথম পর্বটি হয়েছিল নয়া দিল্লির ‘ইউনিভার্সিটি অফ শিকাগো সেন্টার’-এ। একই ছাদের নীচে জড়ো হবেন বিশ্বের খ্যাতনামা কবি, অনুবাদক, শিক্ষাবিদ, অধ্যাপকরা। জড়ো হবেন দেশের কবিতাপ্রেমী মানুষ, সাহিত্যের ছাত্রছাত্রীরা। চলবে কবিতা পাঠ ও কবিতাকেন্দ্রিক আলোচনা— এমন ভাবনাই জন্ম দিয়েছিল এই অভিনব উৎসবের। বলা বাহুল্য, বাংলা তথা ভারতে এমন আয়োজন বিরল।