তুমি আছ প্রেমে ও প্লাবনে

মাটিতে বসানো জালা, বুক ভরে আছে ঠান্ডা জলে… এই ছিল যাঁর প্রেমের তৃপ্ত, পূর্ণ চিত্রকল্প, সেই কবি, শঙ্খ ঘোষের প্রেমের কবিতা ফিরে পড়লেন নন্দিনী সেনগুপ্ত।
নীরবতার আলো: শঙ্খ ঘোষের কবিতাদর্শন ও একটি অনুবাদ

মৌলিক কবিতার জগতে শঙ্খ ঘোষের অবদান চিরস্মরণীয়। কিন্তু অনুদিত কবিতা বা ভাষান্তরের ক্ষেত্রেও তাঁর ব্যপ্তি কালোত্তীর্ণ এবং ভাবনা অনিঃশেষ। সেদিকে পাঠককে নিয়ে গেলেন চিন্ময় গুহ।
খলিল জিব্রানের ‘দ্য প্রফেট’-এর অনুবাদ: পরিচ্ছেদ ১

উনিশ শতকের লেবানিজ়-মার্কিন কবি, লেখক, চিন্তক তথা দার্শনিক খলিল জিব্রান ছিলেন একজন দৃশ্য-শিল্পীও। তাঁর লেখা সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত গ্রন্থ তাঁর ছাব্বিশটি গদ্য কবিতার সংকলন, ‘দ্য প্রফেট’। বাংলায় তর্জমা করলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়। ছবি আঁকলেন বিশিষ্ট চিত্রী অশোক ভৌমিক।
সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।
খলিল জিব্রানের ‘দ্য প্রফেট’-এর অনুবাদ: কথামুখ

উনিশ শতকের লেবানিজ়-মার্কিন কবি, লেখক, চিন্তক তথা দার্শনিক খলিল জিব্রান ছিলেন একজন দৃশ্য-শিল্পীও। তাঁর লেখা সর্বাপেক্ষা বিখ্যাত গ্রন্থ তাঁর ছাব্বিশটি গদ্য কবিতার সংকলন, ‘দ্য প্রফেট’। বাংলায় তর্জমা করলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়। ছবি আঁকলেন বিশিষ্ট চিত্রী অশোক ভৌমিক।
কবিতা: শেষ মহীরুহ

‘তাদের জন্য ফের কবিতাকে ভরো গাছে গাছে! এ পৃথিবী কবিতার, সবুজের…’ অগ্রজ কবির মতো গাছের কাছে আশ্রয় নিতে চান এই প্রজন্মের কবি। লিখছেন রূপক বর্ধন রায়।
কবিতা: মধুপত্রী

বৃশ্চিকচিহ্ন দাগা এ মলাট/ ধাতব গরুড়পাখি, সে-ও ওড়ে… রাতের অন্ধকারে অনিয়ন্ত্রিত গোপন আবেগের কালি তুলে আনলেন সৌমনা দাশগুপ্ত।
দু’টি কবিতা

সময় বলে কিছু হয় না। আসলে একটা অদৃশ্য নদী কিছুটা পথ পেরিয়ে পেছনে ফিরে দেখে
কচুরিপানার ডালে বসে অন্যমনস্ক তিনটে কাক। বা সাতটা আটটা দশটা… একাকিত্বের বোধ যখন বয়ে আনে মৃত্যুচেতনা, শূন্যতা, সেই ছবি আঁকলেন অভিরূপ বন্দ্যোপাধ্যায়।