আলোকচিত্রের আলোকলতা

অধিকাংশ ফোটোগ্রাফারই যেখানে রাজকীয় প্রাচুর্য বা প্রকৃতিপ্রেম নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন, অন্নপূর্ণা তাঁর ক্যামেরায় ধরে রাখতেন সমাজের দারিদ্র্যপীড়িত নিচুতলার মানুষের জীবনালেখ্য। নারী দিবসে বাংলালাইভের বিশেষ ফিচার।
ফটোস্টোরি: স্বপ্নে আমার মনে হল

থার্ড আই-এর অতনু পালের ক্যামেরায় এবার ধরা পড়ল নানা ধরনের ইল্যুশনের ছবি। সেই নিয়েই এবারের ফটো অ্যালবাম – “স্বপ্নে আমার মনে হল”
ফটোস্টোরি: দার্জিলিং – পর্দার পিছনে

দার্জিলিং – বলা হয়ে থাকে পাহাড়ের রানি। অপরূপ সৌন্দর্যে ভরপুর চা বাগান ঘেরা সবুজের পাহাড়-পর্বত মনোরম সুন্দর এই পরিবেশ দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। যেন মনে হয় পৃথিবীর বুকে এক টুকরো স্বর্গ এই দার্জিলিং। রায়না ঘোষের ক্যামেরায় দার্জিলিং এর ছবি
রাত্রি এখানে থেমো না

আলোর নীচেই অন্ধকার, বা বলা উচিত আলোকহীন অঞ্চলেই ছায়ার আগ্রাসনে জমি দখল করে অন্ধকার। স্থিরচিত্র এবং ছায়াচিত্রের আলো-আঁধারির জগতে বিচরণ করলেন শুভময় মিত্র।
দীর্ঘ ছায়ার স্রষ্টা, পাড়ি দিলেন অনন্তে

নিমাই ঘোষের সম্মানের পাশাপাশি সমালোচনাও কম নয়, অন্তত কলকাতা শহরে। সত্যজিৎ না থাকলে কি আর উনি ‘উনি’ হতে পারতেন? যেহেতু মানিক রায়ের ছত্রছায়ার সিংভাগের দখলদার, অন্যরা সেই অর্থে বঞ্চিত, হয়তো, তাই আক্ষেপ অস্বাভাবিক নয়।
শান্তনু মৈত্র’র সঙ্গে হিমালয়ে একশ দিন

ভাল সুরকার তো তিনি বটেই, কিন্তু এত ভাল কথা বলতে পারেন, জানা ছিল না কলকাতার মানুষজনদের। কৃতির উদ্যোগে আয়োজিত গত ৮ সেপ্টেম্বর শান্তনু মৈত্র’র একশ দিন হিমালয় ভ্রমণের যে অভিজ্ঞতায় শামিল হতে পারল কলকাতা, তা এক কথায় অভূতপূর্ব। শান্তনু প্রথমে আরম্ভ করেছিলেন তাঁর নানা জায়গায় বেড়ানো ও জীবনের নানা টুকরো অভিজ্ঞতা দিয়ে লেখা বই “ফেরারী […]