যমুনাদি-রাধাদি ও আলুপটলের ২৩ দিন

বড়মার হেঁসেলে ছিল যমুনাদি আর রাধাদির মৌরসিপাট্টা। তাঁরাই সামলাতেন উনুন আর সকলের খাওয়াদাওয়ার পাট। বড়মা বৈধব্যযাপন করে রোজকার রান্নাবাড়ার দিকে খুব একটা মন দিতেন না। কিন্তু একদিন তাল কাটল… লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
বাণীমাসিমার পৌষপার্বণ

মকরসংক্রান্তির দিন পিঠে খাওয়ার রেওয়াজ বাঙালি বাড়ির এক বিশিষ্ট খাদ্যাভাস। সদ্য ওঠা নতুন গুড় দিয়ে নানা রকম পিঠে আর পায়েসের সুঘ্রাণ শীতের শুরুতে মাতিয়ে তোলে বাঙালিকে। তেমনই এক পৌষ পার্বণের গল্প গোপা দত্ত ভৌমিকের কলমে।
আহারেণু: পর্ব ৬- পাতুরিপ্রীতির স্বাদকাহন

পাতুরি বললেই বাঙালির জিভ জলে ভরে আসে। নাকে ঝাঁঝালো সুবাস আসে সর্ষেবাটা কাঁচালঙ্কা আর সর্ষের তেলের। কিন্তু পাতুরির মাছেরও যেমন রকমফের হয়, তেমনি রাজ্যভেদে নামও যায় পালটে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ২ – বাঙালির অম্বলরসনা

গ্রীষ্ম হোক বা শীত, ব্যাপারবাড়ি হোক বা ঘরোয়া মজলিশ, ভাতের শেষপাতে অম্বল বা চাটনির কদর বাঙালি রসনায় অতি আদরণীয়। ইতিহাস ঘাঁটলেও তার নানা অনুষঙ্গ চোখে পড়ে। অ্যান্টাসিড ছাড়াই অম্বলের গল্প শোনাচ্ছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আহারেণু: পর্ব ১ – আমকাসুন্দি

কয়েকদিন আগেই বাঙালির পুণ্যতিথি অক্ষয় তৃতীয়া পালিত হল। পুববঙ্গের অনেক জায়গায় সেদিনই মা গঙ্গাকে পুজো করে কালো সরষে বেটে নিয়ে শুরু হত কাঁচা আম দিয়ে আমকাসুন্দি বানানোর তোড়জোড়। ফিরে দেখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
নীহারিকা পিসিমার রসবতী

আগেকার দিনের ঠাকুমা পিসিমা জেঠিমাদের মতো নীহারিকা পিসিমাও ছিলেন রান্নাঘর-কেন্দ্রিক এক নারীচরিত্র। কিন্তু আচমকা ছোট মেয়েটি জেনে ফেলল তাঁর জীবনের এক গোপন অধ্যায়। তারপর? লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।
ফেলাছড়ার রান্না আর চারুবালা দাসী

রিষড়ার পিসিমা ছিলেন নিষ্ঠাবতী বিধবা। বৈধব্যজীবনের সব নিয়ম পালন করেও তিনি রাঁধতে পারতেন অপূর্ব সব নিরিমিষ রান্না। স্মৃতির স্বাদকাহন গোপা দত্ত চৌধুরীর কলমে।
রাণুমাসির দিশিবিলিতি

রাণুমাসিরা ভাড়া থাকতেন এক বিশাল বাড়ির একটেরে কামরায়। অবস্তাও বিশেষ সচ্ছল ছিল না। কিন্তু তাঁর হাতের কাজে গোটা বাড়ি মুগ্ধ ছিল। যেমন লেস বুনন, তেমনই কয়লার আঁচে কেকবিস্কুট তৈরি। লিখছেন গোপা দত্ত ভৌমিক।