উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৫

দাদুর খাতাটা নিয়ে বাবাই বা পিসিমণির উৎসাহ থাকার কথা নয়৷ ওরা তো বাংলা পড়া দূরস্থান, বাংলা বলতেও পারে না তেমন৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস। পঞ্চম পর্ব।
উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৪

শান্তিনিকেতনের সমস্ত গল্প উজাড় করে দিচ্ছেন অরুণলেখা৷ বিবিদি গান শেখাতেন অরুণলেখাদের৷ রথিদার গুহাঘরে দেওয়াল আলমারিতে কাঠের কাজের সরঞ্জাম থাকত৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস। চতুর্থ পর্ব।
প্রবাসীর নকশা- পর্ব: ২

বিদেশ যাওয়ার বাসনা জাগ্রত হওয়া এক ব্যাপার, আর যেতে পারা আর এক। কলেজে পড়াকালীন ৪২ জনের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্লাসের অন্তত জনা দশেকের ফার্স্ট ইয়ার থেকেই লক্ষ্য ছিল আমেরিকা যাবার! প্রক্রিয়াগুলি সম্বন্ধে তখন থেকেই ওয়াকিবহাল ছিল তারা। প্রবাসযাপনের অধ্য়ায় ফিরে দেখছেন সিদ্ধার্থ দে।
প্রবাসীর নকশা- পর্ব: ২

বিদেশ যাওয়ার বাসনা জাগ্রত হওয়া এক ব্যাপার, আর যেতে পারা আর এক। কলেজে পড়াকালীন ৪২ জনের মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্লাসের অন্তত জনা দশেকের ফার্স্ট ইয়ার থেকেই লক্ষ্য ছিল আমেরিকা যাবার! প্রক্রিয়াগুলি সম্বন্ধে তখন থেকেই ওয়াকিবহাল ছিল তারা। প্রবাসযাপনের অধ্য়ায় ফিরে দেখছেন সিদ্ধার্থ দে।
প্রবাসীর নকশা- পর্ব: ১

সহস্রাব্দের শুরুর দিকে একটা নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হল। তখনও ফেসবুকের জন্ম হয়নি, কিন্তু বিভিন্ন বৈদ্যুতিন মাধ্যমে বিনা খরচে নিজেদের লেখালেখি প্রকাশ করার একটা অভূতপূর্ব সুযোগ এসে গেল। ২০০৪ সালে এল ফেসবুক। প্রবাসযাপনের অধ্য়ায় ফিরে দেখছেন সিদ্ধার্থ দে।
নিউজার্সিতে দক্ষিণ-এশীয় নাট্যোৎসব

নিউজার্সির ‘নিউব্রানস উইক পারফর্মিং আর্ট সেন্টার’-এ গত ১১ ও ১২ ডিসেম্বরের নাট্য উৎসবে বাংলা, হিন্দি, দক্ষিণ ভারতীয় ও ইংরেজি ভাষায় পাঁচটি নাটক প্রযোজনা করেছে আমেরিকার কয়েকটি নাট্যগোষ্ঠী। দেখে এলেন আলোলিকা মুখোপাধ্যায়।
হাসি গল্পের শেষে

আসরে গল্প শুরু করেই প্রণতি বিরস কণ্ঠে বলল- এই মিড্ল ইস্টার্ন এয়ারলাইন্সগুলো এক নতুন উপদ্রব হয়েছে। কলকাতা থেকে যে আসছে, হয় এমিরেটস্, কাতার নয়ত এতিহাদ না কী যেন। তার মানেই নিউ জার্সি থেকে কেনেডি এয়ারপোর্টে যাও। আনতে যাওয়া, পৌঁছে দেওয়া, কম ড্রাইভিং?
এভাবেও ফিরে আসা যায় (প্রবন্ধ)

এমনই চলছিল গত প্রায় দুবছর! ওমা, হঠাৎ করে আবার সপ্তাহ দুয়েক আগে দেখি এক পিক-আপ ট্রাক থেকে লোটাকম্বল নামাচ্ছে জেসিকা! তড়াং করে সেটা থেকে লাফ দিয়ে নামল সাদা কুকুর ও দুই বাচ্চা। হাঁটতে বেরিয়ে তার দিন দুয়েক পরে দেখি, বাড়ির দরজা খোলা, জেসিকা ভেতরে বাড়ি পরিষ্কার করছে দেখা যাচ্ছে। খাবলা মেঝে আবার ফেরত আসা জিনিসে ভরে গেছে। আমাদের ব্যাকইয়ার্ডের পাশেই তাদের ব্যাকইয়ার্ডে সাদা কুকুর কালো কুকুর আবার একসঙ্গে দাপাদাপি করে খেলছে! বাড়ির সামনে জেসিকা ছোট ছোট গোলাপের চারা পুঁতছে।