গল্প: এ জন্মের শেষ ঠিকানা

story on elderly woman and her daughter

আসলে সে সব কথা নয় রে নীলা। আমাদের এই বয়সে একটু সমবয়সী মানুষদের সঙ্গে সময় কাটাতে ইচ্ছে করে। ওই দুটো সুখ-দুঃখের কথা বলা। তবে, সত্যি তো। দেশে থাকব কোথায়? আত্মীয়-স্বজনরা ঘরবাড়ি বিক্রি করে ফ্ল্যাটে উঠে যাচ্ছে। সেখানে বাড়তি লোকের জায়গা হয় না। ভাইবোন বলতে আমার বেঁচে আছেই বা ক’জন? কোথায় আর যাব।

গল্প: জয়কিষণগঞ্জের গল্প (শেষ পর্ব)

Alolika Mukhopadhyay

বাবা নিজেকে ডিভোর্সড বলেছিল। তুমি এখানে আমাদের নিয়ে আলাদা থাকো। বাবা অ্যালিমনির জন্যে ডলার পাঠায়। বাবার মিথ্যে কথাগুলো মেহরীন আন্টি অনেক পরে ধরতে পেরেছিল।

গল্প: জয়কিষণগঞ্জের গল্প (পর্ব ২)

Alolika Mukhopadhyay

মেহরীনের খুব খারাপ লাগছিল। অনিল যে কথা কোনওদিন তার দেশের ফ্যামিলিকে জানতে দেয়নি, আজ মেহরীনকে তাই বলতে হচ্ছে। দেবীর অসহায় মুখ দেখে মায়া হচ্ছিল। তবু ঘটনাটা ওকে বুঝিয়ে বলতে হবে। মেহরীন আগের প্রসঙ্গে ফিরে গেল—“দেবী, তুমি বড় হয়েছ। হয়তো অনেক কিছু বুঝতে পারো। আমেরিকায় আমি তোমার বাবার লিগ্যাল ওয়াইফ। দশ বৎসর আগে আমাদের রেজিস্ট্রি ম্যারেজ হইছে। এখন তাঁর পক্ষে ইন্ডিয়াতে কাউকে ওয়াইফ হিসাবে স্পনসর করা সম্ভব নয়। তোমার মায়ের তো সেই লিগ্যাল স্টেটাস নাই।”

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১১

Romani tribe

নীলের সঙ্গে প্রথমবার দেখা হবার আগে বিস্তর হোমওয়ার্ক করেছে জিনি রোমানিদের সম্পর্কে৷ সান-ডিয়েগো ম্যারিয়টে উঠেছে নীল৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের উপন্যাস। পর্ব ১১।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১০

Stories of NRI Life

দাদাইয়ের ডায়রি, দিদানের টুকরো টুকরো কথা, এই সমস্ত কিছু তাকে একটা গল্পের দিকে নিয়ে যাচ্ছে৷ ছোট ছোট জীবনের অনেক আলাদা আলাদা গল্প৷ কিংবা একটাই গল্পের স্রোত চলেছে সময়ের নদী দিয়ে৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের উপন্যাস। পর্ব ১০।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৯

Sikh Taxi Driver

অরুণাভদের লিভিংরুমটা উপরতলার শোবার ঘরের ভিতরদিকে লাগোয়া প্যাসেজের রেলিং দিয়ে ঘেরা৷ ওরা বলে গ্যালারি৷ লিখছেন অপরাজিতা দাশগুপ্ত। পর্ব ৯।

প্রবাসীর নকশা- পর্ব: ৫

Sir Don Bradman

৩৫ বছর বয়সে দৈবের বশে ব্র্যাডম্যানের দেশেই নিজের জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করলাম ১৯৯০ সালে। এসে কিছুটা আশাহত হলাম। প্রবাসজীবনের কথা সিদ্ধার্থ দে-র কলমে। পর্ব ৫।

প্রবাসীর নকশা- পর্ব: ৪

Driving in Australia

আমার বারংবার বাহনচালনায় ব্যর্থতার খবর বন্ধুমহলকে বেশ ভাবিয়ে তুলেছে সেই সময়ে। এক সান্ধ্য নিমন্ত্রণে একজন জানালেন, তাঁর স্ত্রীও বার তিনেক ফেল করেছিলেন। শেষে পিটার নামে এক ট্রেনার তাঁকে ঠিকঠাক তালিম দিয়ে উতরে দেন। সিদ্ধার্থ দে-র স্মৃতিযাপন। পর্ব ৪।