অন্য-বেল!

যখন এই প্রাইজ দেওয়া শুরু হয়, তখন গোটা অনুষ্ঠানের মতোই এই প্রাইজটাও ছিল নিছক ইয়ার্কি, বা পিছনে লাগার ব্যাপার। কাগজে কলমে বলা হত, যে সব অবদান তাদের নিজস্ব ক্ষেত্রে এতখানিই গুরুত্বহীন, যে সেগুলোর পুনরাবৃত্তির কোনও প্রয়োজন নেই, তারাই এই পুরস্কারের প্রধান দাবিদার। ইগনোবেল পুরস্কার নিয়ে লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।
চিকিৎসায় চিরঞ্জয়ী নারীরা

অতিমারীর প্রকোপে ধ্বস্ত গোটা বিশ্ব। চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের দিকেই তাকিয়ে রয়েছে সমাজ। মহিলা চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের নোবেলপ্রাপ্তি নিয়ে লিখলেন অনন্যা চট্টোপাধ্যায়।
নোবেল প্রত্যাখ্যান, সার্ত্র এবং আনুগত্য

১৯৬৪-এর অক্টোবর থেকেই এই গুঞ্জন ছড়াতে শুরু করে, যে সার্ত্র সে বছর নোবেল পুরস্কার পাচ্ছেন। এই গুজব কানে যেতেই একটি চিঠিতে সার্ত্র নোবেল পুরস্কার কমিটিকে চিঠি লিখে জানান, পুরস্কারের জন্য তাঁর নাম বিবেচিত হোক, তা তিনি চান না। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
মহৎ নোবেল পুরস্কার– কতটা মহৎ?

নোবেল পুরস্কার। নামমাহাত্ম্যেই শিহরণ খেলে যায় শোনামাত্র। প্রতি বছর পুরস্কার প্রাপকদের নিয়ে হইচইও কম হয় না। তথাপি নোবেল পুরস্কারের নেপথ্যে কি বৈষম্যের বা অপ্রাপ্তির কাহিনি নেই? খোঁজ নিলেন ঈশা দাশগুপ্ত।