হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় – বিস্মৃত সময়ের পথিক

কাগজে-কলমে তাঁর নাম হরীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। অথচ মুখে মুখে ফিরত ‘হারীন চাটুজ্জে’ নামটাই। তাই সকলে ভাবত, তাঁর পুরো নাম হারীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। এক বিস্মৃত প্রতিভার কথা লিখছেন পল্লবী মজুমদার।
নীল যমুনার জল!

চোখে পড়েছিলেন বাংলার অবিসম্বাদী নায়ক-পরিচালক প্রমথেশ বড়ুয়ার। তাঁর হাত ধরেই চলচ্চিত্রে আগমন এবং জনমনে পাকা আসন। পরবর্তীতে প্রমথেশ বড়ুয়াকে বিবাহ করলেও অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর জায়গা ছিল একচ্ছত্র। লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত।
গুপী-বাঘার খাওয়াদাওয়া

বিশ্ববরেণ্য পরিচালকের বিশ্বখ্যাত সিনেমা গুপী গাইন বাঘা বাইন। সে ছবিতে বহু খাওয়াদাওয়ার দৃশ্য রয়েছে। ছবি দেখার সময় আলাদা করে খেয়াল না হলেও প্রতিটি দৃশ্য থেকেই ফুটে ওঠে চরিত্রদের মেজাজ, ছবির ভাষা। লিখলেন রজতেন্দ্র মুখোপাধ্যায়।
রাত্রি এখানে থেমো না

আলোর নীচেই অন্ধকার, বা বলা উচিত আলোকহীন অঞ্চলেই ছায়ার আগ্রাসনে জমি দখল করে অন্ধকার। স্থিরচিত্র এবং ছায়াচিত্রের আলো-আঁধারির জগতে বিচরণ করলেন শুভময় মিত্র।
‘অমানুষ’-এর মহিম ঘোষাল কিংবা ‘গোলমাল’-এর ভবানীশঙ্কর – দু’য়েতেই বাজিমাৎ

আধুনিক বাংলা থিয়েটারের পথিকৃৎ হিসেবে উৎপল দত্তের ভূমিকা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। কিন্তু যে উৎপল দত্তকে আমরা রোজ দেখেছি রুপোলি পর্দায় হাড়হিম করা ভিলেন কিংবা হাসতে হাসতে গড়িয়ে যাওয়ার মতো কমেডিয়ানের চরিত্রে, সেই ভূমিকা হয়তো রয়ে গিয়েছে ঈষৎ অনালোচিতই। উৎপল দত্তের বাণিজ্যিক ছবি নিয়ে আলোচনায় সোমনাথ রায়। …