দিনের পরে দিন: আমলা-গাছি

memories of a bureaucrat

একদিকে বাংলার দুঁদে সাংবাদিক। অন্যদিকে বাংলার এক কড়া আমলা। দু’জনের মধ্যেই ছিল এক সুগভীর নিবিড় সখ্য যা আমৃত্যু তাঁদের এক অচ্ছেদ্য বন্ধনে বেঁধে রেখেছিল। সাক্ষী ছিলেন আলপনা ঘোষ।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৯ – তোমার আঙিনাতে বেড়াই যখন

memories of Calcutta University

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় ছেলেবেলার কাছেপিঠে বেড়াতে যাওয়ার স্মৃতি। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৪ – বই শোনা, বই পড়া

memories of Calcutta University

ক্লাস থ্রি-তে ওঠার পর আমার পার্কে যাওয়া হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে গেল। নির্দেশনামার বিশ্লেষণে মায়ের কোনও আগ্রহ ছিল না। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে খুব মিল। শুনলাম, বড় হয়ে গেছ, আর খেলতে যেতে হবে না।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৩ – স্কুলের রাস্তা

memories of Calcutta University

ক্লাস থ্রি-তে উঠে স্কুল ম্যাগাজিনে কবিতা জমা দিতে গেলাম। ভাগ্যিস সঙ্গে ক্লাসের এক বন্ধু ছিল। ক্লাসটিচার ভুরু কুচকে বললেন, তোমার নিজের লেখা? না, মা-বাবা লিখে দিয়েছেন? আমার কান লাল হয়ে উঠেছে। এমন অপমানজনক প্রশ্ন কেউ করতে পারে আমাকে? বন্ধু বলল, না দিদিমণি, ওর খাতা আছে, ও কবিতা লেখে। … শৈশবের কলকাতা ফিরে দেখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২ – প্রকৃতির পাঠশালায়

memories of Calcutta University

কবিতার খাতাটা এমনভাবে বুকের কাছে ধরা থাকত যে, বড় ছোট যে কেউ জানতে চাইবে, ওটা কী? তখন আমি বিজ্ঞের মতো বলব, জানো আমি কবিতা লিখি এতে। আর এটাও বলতে ভুলব না যে বড় হয়ে আমি লেখক হব।… শৈশবেই চোখে লেগে গিয়েছিল ভবিষ্যতের নেশা। কলমে অনিতা অগ্নিহোত্রী।

অলোকরঞ্জনের প্রচ্ছদ-কাহিনি: এবার চলো বিপ্রতীপে 

Poet Alokeranjan

অলোকরঞ্জন দাশগুপ্তের ‘এবার চলো বিপ্রতীপে’ কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের শিল্প নির্দেশনার গুরুদায়িত্ব পড়েছিল লেখকের কাঁধে। তিনি তখন ওই প্রকাশনায় কর্মরত। কী ভাবে তৈরি হল সেই প্রচ্ছদ… গল্প শোনালেন নির্মলেন্দু মণ্ডল।

লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১ – সম্পাদকের পোস্টকার্ড

memories of Calcutta University

দক্ষিণ কলকাতায় নানা বাসা বদল করতে করতে, কর্নফিল্ড রোড, চন্দ্রমণ্ডল লেন, অনিল রায় রোড ঘুরে বাবা-মা যখন হাজরা রোডের তিনতলার বাসায় এসে পৌঁছলেন, তখন কি জানি, এই বাড়িই হবে আমাদের আগামী দু’দশকের ঠিকানা? — লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।