গান গেয়ে গোটা বইমেলা ঘুরলাম বাবার সঙ্গে…

Gabu

গৌতম চট্টোপাধ্যায় বললেই যে সুর, যে জীবনচর্যা, যে লিরিক ঝাপটে এসে আমাদের একাকার করে দেয় আজও, তাঁর মৃত্যুর একুশ বছর পরেও… সেই মানুষটিকে কেমন দেখেছেন তাঁর পুত্র?

আমার বাবা মতি নন্দী

বন্ধুদের বাবারা সব অফিস যেত সকালবেলায় আর আমার বাবার যেহেতু খবরের কাগজের অফিস, বাবা বেরত বিকেলবেলায়। সেই কারণে আমরা বাড়িতে থাকলে বাবার সঙ্গে অনেকটা সময় কাটাতে পারতাম। অনেক গল্পগুজব হত।

গৌরকিশোর : নিরীশ্বরবাদ বনাম ঈশ্বরের পথ (স্মৃতিচারণ)

Gourkishore Ghosh

অথচ বাবা কিন্তু জীবনভর মানবেন্দ্রনাথ রায়ের অনুগামী ছিলেন ৷ রবীন্দ্রনাথের ‘মানুষের ধর্ম’-এর প্রভূত প্রভাব পড়েছে বাবার উপরে ৷ কিন্তু মহাত্মা গান্ধী নন৷

অনুপম অনুপের জীবনপুরে (স্মৃতিতর্পণ)

Anup Kumar

জন্মদিনে এক বহুমুখী প্রতিভাশালী অভিনেতাকে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য। তাঁর আসল নাম সত্যেন দাস। কিন্তু এ নাম কেউ মনে রাখেনি। আপামর বাঙালি তাঁর অনাবিল হাসিতে ভুলে থেকে তাঁকে ডেকেছে অনুপকুমার নামে।

প্রবাসে হেমন্ত, হেমন্তে প্রবাস (স্মৃতিতর্পণ)

Syamantak

আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ, যখন সরস্বতীর এই মানসপুত্র আবির্ভূত হয়েছিলেন আজ থেকে একশো বছর আগে, বেনারসে। দেশে হোক বা প্রবাসে, তিনি আজও সমান জনপ্রিয়, সমান প্রাসঙ্গিক, সমান শ্রদ্ধেয় ও সমান বিস্ময়ের।

দিনের পরে দিন: স্বপ্নের মুক্তাঞ্চল

Saroj Dutta

শংকরের কড়া নির্দেশ ছিল সরোজমামার আসা যাওয়া নিয়ে কোনও কথা কারও সঙ্গে, এমনকি আত্মীয়দের সঙ্গেও যেন আলোচনা না করি। এর পর থেকে সকালে আসা বন্ধ হয়ে গেল। রাত আটটা-সাড়ে আটটা নাগাদ আসতেন। পরদিন ভোর না-হতে চলে যেতেন। শংকরের সঙ্গে যে প্রতিবার দেখা হত, তা নয়। এক এক সময়ে ভয় হত, যদি কোনওদিন পুলিশ হানা দেয়! সরোজমামাকে ধরে নিয়ে যায়!

হলদে কালো আর সাদার গল্প (পর্ব ২)

Yellow cab Taxi Driver Kolkata taxi কলকাতার ট্যাক্সি

বেশ কয়েকটা বছর পেরিয়ে গিয়েছে — সালটা খুব সম্ভবত ২০১৬। এই ক’বছরের মধ্যে পৃথিবীর বড় শহরগুলোর পরিবহন ব্যবস্থায় একটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন এসেছে। চালু হয়েছে অ্যাপ ক্যাব। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ধবধবে পরিষ্কার ট্যাক্সি জায়গা মতো চলে আসছে, ঠিক জায়গায় পৌঁছে দিচ্ছে। জিপিএস আসার ফলে গন্তব্য খুঁজে পাওয়া খুব সহজ হয়ে গিয়েছে। অবশ্যই নিজের সুবিধার জন্য ভুলে যাচ্ছি, […]

দিনের পরে দিন: ফাদার দ্যতিয়েন কথা

Father Detienne in Kolkata আলপনা ঘোষ ফাদার দ্যতিয়েন স্মৃতিকথা

“খেয়েছি ছাতু, দেখেছি রাঁচি, থেকেছি বিহারে নিঃসন্দেশ মৎস্যহীন সুদীর্ঘ তিন বছর। পড়োশি ছিল পিঁজরাপোলের হাড় জিরজিরে ষাঁড়। জায়গাটি ছিল স্বাস্থ্যকর, দৃশ্যও ছিল মনোজ্ঞ, ভাষা ছিল রাষ্ট্রভাষা। পালিয়েছি, ফিরেছি কলকাতায়, পাঠানকোট-এক্সপ্রেসে; নেমেছি হাওড়ায়, ঠেলতে ঠেলতে খুঁজেছি পথ, দুর্গোপুজোর ভিড়ের গোলকধাঁধার মধ্যে, কুলিদের অবাঞ্ছিত সাহায্যে।”  এমন সাবলীল, রসে ভরপুর বাংলা অনায়াসে পাতার পর পাতা লিখে বাঙালির অন্দরমহলে […]