রাধাপ্রসাদের কলকাতা কীর্তন: পর্ব ২

রাধাপ্রসাদ গুপ্ত ওরফে শাঁটুলবাবুর পড়াশুনোর বিস্তৃতি অভাবনীয় এবং অননুকরণীয়। আর ঠিক তেমনই তাঁর বাচনভঙ্গিটি। শাঁটুলদাকে নিয়ে শংকরলাল ভট্টাচার্যের স্মৃতিচারণের দ্বিতীয় পর্ব।
জীবন থেকে জীবনে: পর্ব ২

বিশিষ্ট সাহিত্যিক সাংবাদিক শংকরলাল ভট্টাচার্যের আত্মজৈবনিক রচনা এবার বাংলালাইভের পাতায় নিয়মিত কলাম হিসেবে। জীবন থেকে জীবনে তাঁর যাতায়াত, প্রত্যাবর্তন, ভ্রমণের দিনলিপি থাকবে বাংলালাইভের পাঠকদের জন্য। আজ দ্বিতীয় পর্ব।
নিশিকুটুম্ব কথা

তস্করবৃত্তি পেশা অতি প্রাচীন। তবে কালেকালে তার বিবর্তন হার মানাবে ডারউইনের তত্ত্বকেও। এককালের সিঁধেল চোর থেকে আজকের অ্যাকাউন্ট হ্যাকার — যাত্রাপথে চুপিচুপি কান পাতলেন সুপ্রিয় চৌধুরী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৬ – ছায়াছবির গান

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে কীভাবে জেগে উঠল হল গান, কবিতা, শিল্পকলার অঙ্কুর, সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৫ – কবিতা ও গান

আত্মীয়দের ফরমায়েশে এইসব গান গেয়ে যেমন নামডাক হল, গান শেখার উপর বিরক্তিও তত শিকড় নামাল মনে।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ৪ – বই শোনা, বই পড়া

ক্লাস থ্রি-তে ওঠার পর আমার পার্কে যাওয়া হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে গেল। নির্দেশনামার বিশ্লেষণে মায়ের কোনও আগ্রহ ছিল না। এ বিষয়ে সরকারের সঙ্গে খুব মিল। শুনলাম, বড় হয়ে গেছ, আর খেলতে যেতে হবে না।
ঘরে ফেরার গান

বছরের এই সময়টা কলকাতা হাতছানি দিয়ে ডাকে আমাদের মতো “পরিযায়ী পাখিদের”। সেমেস্টারের পড়ানো চুকিয়ে, ফাইনাল গ্রেড জমা দিয়েই প্রায় দৌড়ে প্লেনে ওঠা নান্দীকারের নাট্যমেলা ধরার জন্যে! অ্যাকাডেমি-নন্দন চত্বরে চেনা মুখ “আরে, কবে এলে? চল একদিন বসা যাক।” … ঘরে ফেরার গানের সুরে ভাসলেন ডাঃ মৌসুমী বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
আমার পার্ক স্ট্রিট, আমার শীতকাল

তাপমাত্রা কমবে আরও। শীত সন্ধ্যার আকাশে যেন মশারি টাঙানো। যেন চাঁদোয়া ঝোলানো পার্ক স্ট্রিটে। সবাই সবাইকে উপহার আর উষ্ণতা দেয়। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হোচিমিন সরণিতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। আরও কত কিছু হয়ে চলে শীতের কলকাতায় গোচরে-অগোচরে। বড়দিনের আমেজ গায়ে মাখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।