আহারেণু: পর্ব ১ – আমকাসুন্দি

কয়েকদিন আগেই বাঙালির পুণ্যতিথি অক্ষয় তৃতীয়া পালিত হল। পুববঙ্গের অনেক জায়গায় সেদিনই মা গঙ্গাকে পুজো করে কালো সরষে বেটে নিয়ে শুরু হত কাঁচা আম দিয়ে আমকাসুন্দি বানানোর তোড়জোড়। ফিরে দেখলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
একাত্তরের মুক্তির গান: পর্ব ২

সালটা ১৯৭১। বাংলাদেশ লড়ছে স্বাধীনতার জন্য আর স্বাধীন বাংলা বেতারে বাজছে একের পর এক জনজাগরণী দেশাত্মবোধক গান। কখনও রবি ঠাকুরের, কখনও নজরুলের আবার কখনও বা তরুণ সুরকার গীতিকারের দল মাতিয়ে দিচ্ছেন আমজনতাকে। মুক্তিযুদ্ধের গান নিয়ে স্মৃতিচারণে ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
একাত্তরের মুক্তির গান: পর্ব ১

সালটা ১৯৭১। বাংলাদেশ লড়ছে স্বাধীনতার জন্য আর স্বাধীন বাংলা বেতারে বাজছে একের পর এক জনজাগরণী দেশাত্মবোধক গান। কখনও রবি ঠাকুরের, কখনও নজরুলের আবার কখনও বা তরুণ সুরকার গীতিকারের দল মাতিয়ে দিচ্ছেন আমজনতাকে। মুক্তিযুদ্ধের গান নিয়ে স্মৃতিচারণে ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
নিঝুম সৈকতগাথা‒ বগুড়ান জলপাই

বগুড়ান জলপাই – নামটাই অদ্ভুত! এ এক প্রায়-না-শোনা সমুদ্রসৈকত, বঙ্গোপসাগরের তীরে। কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক ঘণ্টার সফরেই আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন এই নিঃঝুম নিরালা সৈকতে, ক্যাসুরিনার হাওয়া গায়ে মেখে নোনাজলে পা ডোবাতে। লিখছেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
আসছে বছর আবার হবে!

মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
দেউলঘাটার প্রত্নভাণ্ডার

এখানে রয়েছেন অনাদি সিদ্ধেশ্বর। যাঁর কোনও তল পাওয়া যায়না। শোনা গেছে নদীতে জল বাড়লে নদী নিজেই এসে শিবের চরণ ছোঁয়। আছেন অষ্টদল শিব। এই শিলাখণ্ড পদ্মের ওপর বেষ্টিত, যার কোনও গৌরীপীঠ নেই।
কাম্বোডিয়ার খানাপিনা

পাতার মোড়ক খুলে দেখি নারকোল নাড়ু। কিন্তু নাহ, নেহাতই নাড়ুর অপভ্রংশ। নারকেল কোরা, চিনি আর জেলাটিন মিশিয়ে মেখে কলাপাতায় সেঁকেছে। মুখে দিয়ে মনখারাপ হয়ে গেল। কোথায় আমার মায়ের হাতের রসকরা… তাতে ভুরভুরে এলাচি গন্ধ আর কর্পূরি মাদকতা।…
একটুকু ছোঁয়া লাগে (গল্প)

কিন্তু এখন একটা অজানা টেনশন কাজ করছে লীনার মনে। কই একটু আগেও তো এমন মনে হচ্ছিল না। ফোনটা ধরল না সে। সঙ্গেসঙ্গেই কেকার ফোন। নাহ! এবার স্নানে অব্যাহতি দিতেই হবে। গা মুছতে মুছতেই আবার দূর্বার ফোন।