অস্পৃশ্যতার আড়ালে- কত ফুল ফোটে অগোচরে

এই যে ভারতে স্বাধীনতার পরে ১৯৪৭-এ কুষ্ঠ রোগের ব্যাপকতা (prevalence ) ছিল ৫০ অর্থাৎ প্রতি দশহাজার জনসংখ্যায় বছরে নতুন কুষ্ঠরোগীর সংখ্যা পঞ্চাশ –তা ২০০২ সালে কমে গিয়ে হল একের নীচে –তাই বা কম কি?
চোটের চটপট চিকিৎসা

ব্যাপারটা বিস্তারিত আলোচনার আগে চোট লাগামাত্র শরীরের সেই অংশে কি কি প্রতিক্রিয়া হয়, অর্থাৎ response to injury-র একটা ধারণা করা চাই। চোট লাগলে শরীর যে প্রক্রিয়ায় সাড়া দেয়, তার ডাক্তারি নাম inflammation বা প্রদাহ।
কেটে গেলে কী করবেন?

উপায় থাকলে বাড়িতে থাকা চিনি, বরফ দিয়ে জায়গাটি চেপে ধরে হৃৎযন্ত্রের থেকে ওপরে জায়গাটা তুলে ধরে রাখুন যাতে রক্ত চলাচল ঐ জায়গায় কম হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পঁচাত্তর বছর, স্বাস্থ্য নিয়ে ধারাবাহিক চিন্তাভাবনা

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্দেশ্যটা কী? কী কাজ করছে তারা? তাদের কাজে বিশ্ববাসীদের লাভটাই বা কী হচ্ছে? কোভিড পরবর্তী পৃথিবী কি চোখে দেখছে এই অর্গানাইজেশনকে? পঁচাত্তর বছর পুরনো এই সংগঠনকে নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মনে।
লিখলেন ড. অনির্বাণ জানা।
আপনার ওভারিতে কি সিস্ট আছে?

সিন্ড্রোম হলো বিভিন্ন অসুখের লক্ষণ, যেগুলি একই সঙ্গে উপস্থিত থেকে নির্দিষ্ট কোনও অসুখের প্রতি দিকনির্দেশ করে। পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম-এর সঠিক কারণ এখনও আমাদের অজানা, তবে কিছু কিছু ধারণা/অনুমান করা হয়; বংশগতি, ইন্সুলিন হরমোন প্রতিরোধ এবং শারীরিক স্থূলতা এর সম্ভাব্য কারণ হতে পারে।
বেড়াতে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে কী করবেন?

বেড়াতে বেড়িয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লে বেড়ানোর আনন্দই মাটি। বেশিরভাগ সময় হাতের কাছে ডাক্তারও পাওয়া যায় না। তাই সামলাতে হয় নিজেকেই। গুগলের বদান্যতায় এখনকার যুগে কোথায় কী করতে হবে, কী ওষুধ দিতে হবে তা সবারই মোটামুটি জানা। তবু আরও একবার তা ঝালিয়ে নেওয়া যাক।
স্বাস্থ্য: কঞ্জাংটিভাইটিস অথবা জয় বাংলা

চোখের ওপরের প্রতিরক্ষামূলক স্বচ্ছ পর্দার নাম কনজাংটিভা। এর দুটি ভাগ। চোখের সাদা অংশের ওপরের আবরণের নাম বালবার কনজাংটিভা। চোখের পাতার ভেতরে থাকে প্যালপেব্রাল কনজাংটিভা।
স্ট্রেস, ট্রমা ও মানসিক সমস্যা

যে সমস্ত মানুষের মস্তিষ্ক চাপ নেওয়ার উপযুক্ত নয়, যাঁদের সেরকমের ফ্যামিলি সাপোর্ট নেই, যাঁরা নিজেদের আবেগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন না, সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন তাঁরা হঠাৎ করে কোন বড় দুর্ঘটনার মুখোমুখি হলে সেই পরিস্থিতি থেকে সহজে বেরিয়ে আসতে পারেন না। তাঁদের মধ্যে নানান শারীরিক ও মানসিক সমস্যা দেখা যায়।