মিলেছি আজ মায়ের ডাকে…

দুর্গাপুজো আয়োজন করা চাট্টিখানি ব্যাপার নয়। তার মধ্যে আমাদের কারওরই দুর্গাপুজো আয়োজন করার কোনও পূর্ব-অভিজ্ঞতা নেই! কিন্তু তা বলে কি পুজো হবে না? মায়ের পা পড়বে না হল্যান্ডের মাটিতে? এমন ভেবেই হৈচৈ করে শুরু হয়ে গেল পুজো…
কণ্ঠে নিলেম গান: পুজোর গান – সেকাল একাল (২)

পুজোর গানের ইতিহাস এক ঝলক ফিরে দেখলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও গবেষক স্বপন সোম।
বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?
পুজোর গান নাকি গানের পুজো

জয়তী চক্রবর্তী এ যুগের বিশ্রুত সঙ্গীতশিল্পী। তাঁর শিল্প, তাঁর সৃজন, তাঁর সত্ত্বা নিয়ে মুখোমুখি আলাপে শ্রীমন্তী মুখোপাধ্যায়।
আসছে বছর আবার হবে!

মা দুগগা জলে পড়লেন আর বাড়িতে বাড়িতে শুরু হয়ে গেল পেন্নাম আর কোলাকুলির ঘটা। সঙ্গে রকমারি সুখাদ্যের অনুষঙ্গ। নিমকি, গজা, এলোঝেলো, নারকোল নাড়ু, সিদ্ধির শরবত আরও কত কী! বিজয়ার থালার স্মৃতি রোমন্থন করলেন ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়।
দেবীর বাসন্তী বোধন

উত্তর গোলার্ধের পুজো মানেই শরতের শেষ হয়ে হৈমন্তী বাতাসের আনাগোনা শুরু। হাওয়ায় উত্তুরে টান। কিন্তু দক্ষিণ গোলার্ধে পুজো আসে শীতশেষে বসন্তের আগমনবার্তা নিয়ে। সেই বাসন্তী বোধনের গল্প শোনালেন পারিজাত বন্দ্যোাপাধ্যায়।
বলো দুর্গা মাই কীইইইই…

আজ বিজয়া দশমী। পুজোর বিদায়ঘণ্টি বেজে গেল এ বারের মতো। আসছে বছর আবার হবে কি? এই প্রশ্ন নিয়েই শেষ হল এ বছরের পুজো। লিখলেন শুভময় মিত্র।
স্লগ ওভারের নবমী

নবমী নিশির দোরগোড়ায় বাঙালিকুল। হল না, হল না ঠাকুর দেখা হল না। কিন্তু একেবারেই কি আর হল না? হুজুগে বাঙালি কি বিফলে যেতে দিল এতবড় শহরজোড়া আর্ট ইনস্টলেশনের উৎসব? পুজোর বেহানবেলায় উঁকি দিলেন শুভময় মিত্র।