লর্চের কাছে মনকেমনের পুজো

লর্চ এক পরমাসুন্দরী কনিফার প্রকৃতির বৃক্ষ। তার সূচালো পাতায় হেমন্তে সোনার রং ধরে। সারা উপত্যকা সোনারঙে উজ্জ্ব হয়ে যেন আগুন লাগিয়ে দেয় প্রকৃতিতে। দুর্গাপুজোর মরসুমে ঘুরে এলেন স্বাতী মিত্র।
জাগো দশপ্রহরণধারিণী

আজ মহাষষ্ঠী৷ দেবীর বোধন। এবার তাঁর আগমন অশ্ববাহিনী রূপে। প্রবীরকৃষ্ণ দেবের তুলিতে দুর্গাপুজোর আবাহন।
চা বাগিচার কড়চা: পর্ব ৭- ছেঁড়াখোঁড়া স্মৃতিরা

চা-বাগানে কাটানো শৈশব-কৈশোর-প্রথম যৌবনের স্বাধীন অবাধ দিনগুলি ছিল রোদ বৃষ্টিতে মাখামাখি প্রকৃতির সান্নিধ্যে। চা-বাগানের নানা স্মৃতি বিশেষত দুর্গাপুজোর স্মৃতির আখ্যান অপূর্ব দাশগুপ্তের কলমে।
এসো কোভিডবিনাশিনী মা!

কোভিড তৃতীয় ঢেউ নিয়ে শিয়রে কড়া নাড়ছে। এদিকে মা দুর্গা ঘোড়ায় চেপে রেডি। বাপের বাড়ি ল্যান্ড করার টাইম সমাগত। কিন্তু দেবাদিদেবের মনে খুব টেনশন… ফট করে কখন লকডাউন হয়ে যায়, কে বলতে পারে! তুলিতে কলমে লাবণী বর্মণ।
সাটিনের জামা আর জরির টুপি

মানুষের আয় বাড়ছে, ক্রয়ক্ষমতা বাড়ছে, পরিবার ছোট হওয়ার ফলে মাথাপিছু খরচও আগের চেয়ে বেশি করা যায়। আর ভোগব্যয় বাড়লে অর্থনীতির উন্নতি হয় সে তো আগেই বলেছি। কিন্তু ভোগবাদের খপ্পরে একবার ঢুকে গেলে কিন্তু আয় বুঝে ব্যয় করা আর হয় না।
বরুণবাবু ঠিক করেছিলেন শারদীয়া বর্তমান হবে নিটোল পারিবারিক পত্রিকা

পুজো সংখ্যার কাজ একদম ক্যালেন্ডারের পাতা ধরে হত। জানুয়ারি মাসেই পুজোর মিটিং হয়ে যেত। কিন্তু সম্পূর্ণ পত্রিকার পরিকল্পনা কী হবে, তার সবটা তখন ঠিক হত না। প্রথমেই ঠিক হত উপন্যাস কারা লিখবেন। আশাপূর্ণা দেবী, মহাশ্বেতা দেবী, প্রফুল্ল রায়ের উপন্যাস বাঁধা থাকত।
সিঙ্গাপুরে দেবী বন্দনা

প্রতিমা এবং পিতলের মঙ্গলঘট বিসর্জন হয় না; নির্দিষ্ট জায়গায় সংরক্ষিত থাকে। পুজোর তিন দিন কমিটি কর্তৃক নির্বাচিত মহিলারা বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে দেবীর ভোগ রান্নার দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন এবং একই রকমের শাড়ি পরিহিত মহিলাদের দেবীর পায়ে একত্রে ভোগ নিবেদন এই পুজোর অন্যতম আকর্ষণ।
হারানোর পুজো

প্রত্যেক বছর সেপ্টেম্বর অক্টোবর মাসের একটা সপ্তাহান্তে কাছাকাছি কোনও টাউনের স্কুলে দুর্গাপুজো হবে, আমরা নতুন শাড়ি,পাজামা পাঞ্জাবিতে সেজে গুজে হাঁপাতে হাঁপাতে মা দূর্গার আলোভরা চিরচেনা হাসিমুখের সামনে হাত জোড় করে দাঁড়িয়ে নিশ্বাস ফেলব, সেই একই হাসির ছটায় ঝলমল করবে আশেপাশে দাঁড়িয়ে থাকা বন্ধুদের, পরিচিতদের মুখ…