‘দানিশ’ যখন সূর্যের এক নাম

পুলিৎজার পুরস্কার পেয়েছিলেন চিত্রসাংবাদিকতায়। ক্যামেরা দিয়ে মানুষের জীবনের যন্ত্রণা বা উচ্ছাসের মুহূর্তগুলি ধরে রাখতে চাইতেন। তালিব জঙ্গিদের গুলি কেড়ে নিল তরতাজা এই যুবককে। দানিশ সিদ্দিকিকে নিয়ে লিখছেন দিধিতি বসু।
কনট্রাস্ট!

বিশ্বজুড়ে অতিমারী। মৃত্যুভয়ে তটস্থ মানুষ। কিন্তু তাদের চৈতন্য হয় না! এ কেমন বৈপরীত্য? একদিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় কেবল শোকবার্তা, অন্যদিকে নিত্যনতুন যুবা স্বেচ্ছাসেবীর উত্থান। বৈপরীত্য নয়? লিখছেন ডাঃ দোলনচাঁপা দাশগুপ্ত।
প্রত্যেক মুহূর্তে তুমি কবি

প্রয়াত হলেন শঙ্খ ঘোষ। কবি, গদ্যকার, অধ্যাপক, চিন্তক এবং চিরঋজু এক সচেতন নাগরিক। বাংলা সাহিত্য এবং কবিতার জগতকে ধূলিমলিন ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন করে এক দুরূহ সময়ে তিনি পা দিলেন অনন্তলোকে। তাঁকে নিয়ে লিখছেন এ যুগের নবীন কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়।
সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।
তিনি সুপ্রভ, তিনি সুমিত্র, তিনি অবিস্মরণীয়

অন্তরে সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ছিলেন এক মহৎ মানুষ। নিজের খ্যাতি ও ব্যাপ্তি দ্বারা নিজস্ব পরিসর, ধার করে পরা লং কোটের মতো সর্বদা জড়িয়ে রাখেননি এই ব্যক্তিত্ব। স্মরণ করলেন বিশিষ্ট লেখক তিলোত্তমা মজুমদার।
শয়তানের ফন্দি আর, বন্দিমুক্তির দিশা

ভোগান্তি কি ভুক্তভোগীদের নিয়তি? নাকি নিয়তিকে টপকে আত্মবিশ্বাসের অকূল পাথারে ঝাঁপ দিয়ে সাঁতরাবার শক্তি তার আছে? দুর্ভোগ সইতে সইতে আর কতক্ষণ অপেক্ষা করব আমরা? প্রশ্ন তুললেন দেবজ্যোতি।
স্বপ্নের দেশে ( কবিতা)

আমার চিৎকারে মৃত সিগনাল জ্বলে উঠলে / শয়ে শয়ে হেভি লোডেড ট্রাক আমাকে পিষে মারতে ছুটে আসবে…
বড়ো বড়ো দিদিরা গোল করে হাঁটত মাসিমার ক্লাসে…

আমার নাচের হাতেখড়ি এই মানুষটির কাছে। আমরা বলতাম ‘মাসিমা।’ শ্রীমতী অমলাশঙ্কর। আজ প্রয়াত হলেন। শতায়ু এই নৃত্যশিল্পী বেঁচে থাকবেন তাঁর কাজের মধ্যে, তাঁর শিল্পশৈলির মাধ্যমে। সেই কোন ছেলেবেলায় আমার মা আমাকে ভর্তি করে দিয়েছিলেন উদয়শঙ্কর ইন্ডিয়ান কালচার সেন্টারে। কতই বা বয়স আমার তখন। সাড়ে চার-পাঁচ হবে। তখন এই প্রতিষ্ঠানের ক্লাস হত লেক গার্লস স্কুলের চার […]