এক কাপ চায়ে আমি… পর্ব (৫)

Glenary's in Darjeeling

কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই ভাদো সাহেব ঘটিবাটি গুটিয়ে পাড়ি দিলেন ইতালি। অ্যাডলফ প্লিভা তখন কিনে নিলেন ভাদোর তৈরি করা সেই দারুণ বেকারিটা এবং এর নতুন নাম দিলেন প্লিভাস বেকারি।

এক কাপ চায়ে আমি… পর্ব (৪)

old darjeeling Glenary's bakery and Keventer's

আমি যে সময়টার কথা বলছি সেটা খুব সম্ভবত ১৯০০ দশক। কেননা গ্লেনারিজ-এর গোড়াপত্তন নিয়ে যত তথ্য ঘাঁটাঘাটি করি সব জায়গাতেই একই কথা লেখা – ‘over 100 years old’ (একশো বছরের বেশি পুরনো)। কোনও সাল তারিখের উল্লেখ পাওয়া যায়না। প্লিভা সাহেব খুব শিগগির এই বেকারির ৭৫% শেয়ার কিনে ফেললেন। গ্লেনারিজ বেকারির ইতিহাস নিয়ে লিখলেন মহুয়া রায়।

এক বিস্ময় মানবের সমাধি

Alexander Csoma Philologist

কাবুল থেকে কাশ্মীর, তারপর লেহ। হাঙ্গারিয়ান তরুণ সিকন্দর কোরোশি চোমা ভেবেছিলেন সেখান থেকে যাবেন চিনের ইয়ারকন্ড। মানে এখনকার জিনজিয়াং। … কে এই পরিব্রাজক? লিখলেন রূপায়ণ ভট্টাচার্য।

কাঞ্চনজঙ্ঘার সেই ‘গুঁইয়ে’

Kanchenjunga Movie

সত্যজিৎ রায়ের কাঞ্চনজঙ্ঘা ছবির শেষে কুয়াশা ভেদ করে বেরিয়ে এল সোনার বরণ চূড়া। আর আবহে নেপালি শিশুর গলায় নেপালি ধুন… সেও কি ভোলার? কিন্তু কে সেই নেপালি শিশু? আজ তিনি কোথায়? খোঁজ করলেন অভিজিৎ সেন।

ফটোস্টোরি: দার্জিলিং – পর্দার পিছনে

Raina Ghosh Album Cover

দার্জিলিং – বলা হয়ে থাকে পাহাড়ের রানি। অপরূপ সৌন্দর্যে ভরপুর চা বাগান ঘেরা সবুজের পাহাড়-পর্বত মনোরম সুন্দর এই পরিবেশ দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়। যেন মনে হয় পৃথিবীর বুকে এক টুকরো স্বর্গ এই দার্জিলিং। রায়না ঘোষের ক্যামেরায় দার্জিলিং এর ছবি

চা-পাহাড়ের জলছবি আর ডাওহিলের যিশু

Tea Estate

এই বঙ্গের উত্তর দিকটায় প্রথম পছন্দ বরফের পাহাড়, সবারই। মহানন্দা স্যাঙ্কচুয়ারির বুক চিরে যেতে যেতে প্রথম টি ব্রেকটা নেবার সময় দেখি সামনে আদিগন্ত ছেয়ে আছে ছাইরঙা আকাশ, আর তার প্রান্তটা ঝুলে আছে দূরের ওই কালচে নীল পাহাড়গুলোর ঠিক মাথায়। আরও এগোতেই সামনে …

দার্জিলিং এর টয় ট্রেন – লোপামুদ্রা তালুকদারের ছবি

কলকাতার ডালহৌসি চত্বরে যে পেল্লায় ব্রিটিশ আমলের বাড়িখানা গিল্যান্ডার হাউস হিসেবে পরিচিত, সেটা ছিল গিল্যানডার আর্বাথনট অ্যান্ড কোম্পানির দপ্তর। এই কোম্পানিই হিমালয়ান রেলওয়েজ ওরফে দার্জিলিং-এর টয় ট্রেনের লাইন পাতার বরাত পেয়েছিল ১৮৭৯ সালে। শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং অবধি লাইন পাতার কাজ শেষ হয় ১৮৮১ সালে।