১৯৭৬-২০২৩: বইমেলার একাল সেকাল

কলকাতায় ফিরে সেইবার বইমেলায় গেলাম প্রথমবার। কলকাতা থেকে দিল্লি যাওয়ার আগে যখন আনন্দবাজারে কাজ করেছিলাম তখন ‘রান্নার বই’ নামে লীলা মজুমদারের একটা বই আনন্দ পাবলিশার্স থেকে বেরিয়েছিল। সেই প্রথম আমার আঁকা বই বেরোনো। বইটা হাতে পেলাম দিল্লিতে বসে। খুব আনন্দ হয়েছিল বইটা হাতে পেয়ে। কারণ প্রথমত- আমার প্রথম অলঙ্কৃত বই, দ্বিতীয়ত – লীলা মজুমদারের লেখা। অনেকগুলো ছবি এঁকেছিলাম বইটাতে।
…প্রথম বইমেলার স্মৃতি থেকে আজকের বইমেলা, কতটা বদলালো চেহারা-চরিত্র? লিখলেন অনুপ রায়
কবিতা: মেলা ফেরৎ ছায়া

দীর্ঘ হল মেলা ফেরৎ ছায়া/ ঘাসের মাঝে ক’দিন রাজবাড়ি/ প্রিয় কবির নতুন বইয়ের আঁচে/ লালচে হলেন ঈষৎ অভিমানী
… বাংলালাইভ মলাট কাহিনিতে এবার বইমেলা নিয়ে কবি অগ্নি রায়ের দীর্ঘ কবিতা
পাতা না পর্দা, তুমি কোন দল?

হিসাব বলছে, সারা দুনিয়ায় গড়ে প্রতি বছর যে পরিমাণ নতুন বই প্রকাশিত হয়, তার সংখ্যা প্রায় ১০ লক্ষ। এগুলো অবশ্য সবই প্রকাশিত হয় প্রাতিষ্ঠানিক প্রকাশনা সংস্থা থেকে। এর সঙ্গে যদি নিজের গাঁটের কড়ি খরচ করে ছাপানো বইকেও যোগ করতে হয়, অর্থাৎ যে উদ্যোগকে আমরা সাধারণত সেল্ফ পাবলিশিং বলে জানি, তাহলে বছরভর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ছাড়ায় ৪০ লক্ষ। গুগল বুকসের একটি পরিসংখ্যান বলছে, ১৪৪০ সালে গুটেনবার্গ সাহেবের ছাপাখানার দ্বার উন্মোচনের পর থেকে সারা পৃথিবীতে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ১৩ কোটি, সেল্ফ পাবলিশিংয়ের বই বাদ দিয়ে।
গল্প: লাস্ট ওভার

এই সময়টা অন্যদিন ওর জিম থেকে ফেরার সময়। আজ যায়নি। বড় ম্যাচের আগে জিমে যেতে বারণ করে মানুদা। ওতে হ্যামস্ট্রিংয়ে টান লাগতে পারে। তবে জিম থেকে ফেরার পর ফলের রসটা খেতে ভোলে না। আজ বাড়িতে ফালতু কিচাইনে ওটাই ভুলে গিয়েছিল। কিন্তু মানুদা জানল কী করে?
মনীষা মুখোপাধ্যায়ের নতুন গল্প…
বৈষম্যের খেলায় আর কতদিন?

ঘোড়া যাঁর ক্রীড়নক, সেই সিনিসকা ঢুকতে পারলেন অলিম্পিকে। ভাই রাজা আজেলিয়াস-২ তাঁকে সেই ছাড়পত্র দিয়েছিলেন। তিনি তার পর তো কামাল দেখালেন। না, নিষেধ ভেঙে অলিম্পিকের মাঠে ঘোড়ায় তিনি চড়েননি। কিন্তু তাঁর চার-ঘোড়ার রথে তাঁর নিযুক্ত ঘোড়সওয়ার, অর্থাৎ কিনা তাঁর টিম ঘোড়দৌড়ে জিতে গেল।
১৯৭৮-এ বাগবাজারে নৌকো চলল

কলকাতার দক্ষিণে আদি বালিগঞ্জ, কালীঘাট, বালিগঞ্জ ট্রামলাইন— সবই জলের তলায়। কালিঘাট– হাওড়া ট্রামলাইনও তাই। কালিঘাট ট্রামডিপোর বড়সড়, পোক্ত টিনের দরজা বন্ধ। এই বন্যা মরশুমেই কলকাতা-সহ অন্যান্য জায়গায় মুক্তি পেয়েছে সত্যজিৎ রায়ের ‘শতরঞ্জ কে খিলাড়ি’।
দাও ফিরে সে অরণ্য

ক্লোরোফিল কণা ধারণকারী রাঁধুনী সবুজ ব্যাকটেরিয়া এবং তাদের কত্তাবাবু ইউক্যারিয়ট কোষের সমন্বয়েই তৈরি হয় ভবিষ্যতের উদ্ভিদ কোষ। প্রাণী কোষ তৈরি হয়েছে এর অনেক অনেক পরে।
অন্য-বেল!

যখন এই প্রাইজ দেওয়া শুরু হয়, তখন গোটা অনুষ্ঠানের মতোই এই প্রাইজটাও ছিল নিছক ইয়ার্কি, বা পিছনে লাগার ব্যাপার। কাগজে কলমে বলা হত, যে সব অবদান তাদের নিজস্ব ক্ষেত্রে এতখানিই গুরুত্বহীন, যে সেগুলোর পুনরাবৃত্তির কোনও প্রয়োজন নেই, তারাই এই পুরস্কারের প্রধান দাবিদার। ইগনোবেল পুরস্কার নিয়ে লিখছেন বেদব্রত ভট্টাচার্য।