‘অবন একটা পাগলা’ বলেছিলেন রবিকা

৫ ডিসেম্বর ছিল অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস। সেই দিনটিকে স্মরণে রেখে তাঁর সঙ্গে কাকা রবীন্দ্রনাথের স্নেহোচ্ছল সখ্যের গল্প শোনালেন পীতম সেনগুপ্ত তাঁর কবি-সমীপে কলামে।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ২ – প্রকৃতির পাঠশালায়

কবিতার খাতাটা এমনভাবে বুকের কাছে ধরা থাকত যে, বড় ছোট যে কেউ জানতে চাইবে, ওটা কী? তখন আমি বিজ্ঞের মতো বলব, জানো আমি কবিতা লিখি এতে। আর এটাও বলতে ভুলব না যে বড় হয়ে আমি লেখক হব।… শৈশবেই চোখে লেগে গিয়েছিল ভবিষ্যতের নেশা। কলমে অনিতা অগ্নিহোত্রী।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১ – সম্পাদকের পোস্টকার্ড

দক্ষিণ কলকাতায় নানা বাসা বদল করতে করতে, কর্নফিল্ড রোড, চন্দ্রমণ্ডল লেন, অনিল রায় রোড ঘুরে বাবা-মা যখন হাজরা রোডের তিনতলার বাসায় এসে পৌঁছলেন, তখন কি জানি, এই বাড়িই হবে আমাদের আগামী দু’দশকের ঠিকানা? — লিখছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
‘আমায় চিনতে পারেন?’ বলেছিলেন শ’

দুই ভাষার সাহিত্যের দুই দিকপাল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জর্জ বার্নার্ড শ। তাঁদের মধ্যে কি আদৌ কোনও যোগাযোগ ছিল? খবর রাখতেন পরস্পরের লেখার? কতখানি ছিল পারস্পরিক শ্রদ্ধা আর সমীহ? খুঁজে দেখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
দিনের পরে দিন: কলেজ স্ট্রিটের দিনগুলি

সেই ষাটের দশক। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতার ক্লাস। পড়াতে আসছেন ডাকসাইটে অধ্যাপকেরা। পড়তে আসছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে অনেকেই তখন সাংবাদিক। সেই সময়ের স্মৃতিচারণ আলপনা ঘোষের কলমে।
দিনের পরে দিন: স্মৃতি তুমি কার?

বয়সের তফাতকে হার মানিয়েছিলেন ভালোবাসার জেদের কাছে। অসমবয়সী দুটি মানুষ ঘর বেঁধেছিলেন তারুণ্য়ে। কিন্তু বার্ধক্যে সেই স্মৃতিই যদি মুছে যেতে থাকে? ডিমেনশিয়া নামক দুরারোগ্য ব্যধিতে আক্রান্ত হয়ে ক্রমেই অচেনা হয়ে থাকা পাশের মানুষটির সেই দুরূহ সময়ে কী ভাবে জীবনের আলোকবৃত্তকে ধরে রেখেছেন নিজের কাছটিতে? এমন অসংখ্য অজস্র স্মৃতিহারা মানুষ আর তাঁদের পরিজনেদের যন্ত্রণার সমব্যথী হলেন আলপনা ঘোষ। …
আইঢাই: ঝাড়া ঝুড়ি

ঝাড়াঝুড়ির এই যে পর্ব, এর শুরু হত ভাদ্র মাসে – শাল বেনারসি গালচে, সব রোদ খাওয়ানো দিয়ে। তারপর চলত সাফাই অভিযান। সেই অভিযানের ঘাঁতঘোঁত ঘুরে দেখলেন মন্দার মুখোপাধ্যায়।