লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১৩ – উড়ে যায় মনের কথা

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, সেইসব বিষণ্ণ দুপুরবিকেলসন্ধের আখ্যান। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১২ – আমি, সন্দেশী

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত বেড়ে ওঠার কথা, সন্দেশ পত্রিকার কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১১- বড়দিদিমণি

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মধ্যবিত্ত স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার কথা। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
লিখতে লিখতে অথৈ দূর: পর্ব ১০ – অল্প কথার জীবন

ষাটের দশকের কলকাতায়, ভবানীপুরের মিশ্র পাড়ায় বড় হয়ে ওঠা ছোট্ট মেয়েটির মনে পড়ে যায় তার মিতভাষী বাবার স্মৃতি। সেই কাহিনিই শৈশবের মায়াকাজল দিয়ে এঁকেছেন অনিতা অগ্নিহোত্রী।
এ পথে আমি যে গেছি বার বার

শৈশবে পুজোর ঘণ্টা বাজলেই কানে বাজত ট্রেনের ভোঁ। কু ঝিকঝিক রেলের গাড়ি করে সোজা বিহারের মতিহারিতে দেশের বাড়ির পুজোয়। সে পুজোর রূপ রস গন্ধ আলাদা। তাতেই বুক ভরে নিলেন অভিজিৎ সেন।
গান ধার দেওয়া চাঁদমামা

তখনও ক্যাসেটই বলা হত। আমরা অ্যালবাম কথাটা শিখিনি। এপিঠ ওপিঠ মিলিয়ে আট কি দশখানা গান। সে-ই হত আমাদের বহু দিনের রসদ, বহু রাতের সঙ্গী। সেই ফেলে আসা দিনের ক্যাসেটের দোকানের গন্ধ, সেই বিক্রেতাদের হাসিমুখ ফিরে দেখলেন একালের কবি।
আমি, অনির্বাণ আর দালির ঘড়ি

মাঝপথে এসে ডিম শেষ, পেঁয়াজ শসা শেষ, চাউমিনও প্রায় ঠান্ডা। তখন সাহস করে আমাদেরই কাউকে বলতে হত, ‘কাকু, আর একটু সস হবে?’ নেহাত কমবয়সী ছেলে, তাই হয়তো কিছু বলতে পারতেন না। যেদিন যেটা হাতের কাছে পেতেন, ঢেলে দিতেন আমাদের প্লেটে।…
আয়নায় অতীতের ছায়া

আমি আয়নার দিকে তাকাই এখন কেবল একবার। অশোকদার কাজের শেষে আমি ঘাড় হেলাই। একা আমার ঘাড় হেলে যায়। বাকি প্রতিবিম্ব স্থির হয়ে থাকে। একজন আমিও আর নড়ে ওঠে না, আগের মতো। এও এক ম্যাজিক। অতীতের ছায়া বর্তমানের ডাকে সাড়া দেয় না কখনও।