উনিশ শতকে ভোট নিয়ে একটি ব্যঙ্গগান

একজন উচ্চ মার্গের কণ্ঠশিল্পী ও দক্ষ বাদ্যযন্ত্রীর পাশাপাশি স্বামী বিবেকানন্দের সংগীতজ্ঞান কত গভীর ছিল, এই একটি বই-ই তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তথ্য অনুযায়ী বইটি সম্পূর্ণই স্বামীজীর মস্তিষ্কপ্রসূত। অন্য সম্পাদকের ভূমিকা প্রায় নগণ্য। বইতে মোট গানের সংখ্যা ৬৪৭, যেগুলি গানের রীতি ও ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট অধ্যায়ে সংকলিত হয়েছে। এরকমই ‘বিবিধ সঙ্গীত’ অধ্যায়ে থাকা একটি গানের বিষয়— ভোট। প্রশ্ন হচ্ছে, উনিশ শতকের শেষভাগে প্রকাশিত একটি গানের বইতে ভোট নিয়ে কোনও গান থাকছে কীভাবে?
সুরসন্ধানী জটিলেশ্বর

জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায়ের ভেতর সঙ্গীতচেতনার পাশাপাশি এক শক্তিশালী কবিচেতনা ছিল। না হলে, এরকম গীতিকবিতা কেউ লিখতে পারেন না। অভীক চট্টোপাধ্য়ায়ের কলমে।
অনুপম সুরে

মন দিয়ে সবটা শুনে যে কম্পোজিশন করলেন সুরকার, সেরকম সুরগঠন এর আগে বাংলা গানে সেভাবে হয়নিই বলা চলে। সার্থকভাবে প্রয়োগ করলেন ‘ডিমিনিশিং কর্ড সিস্টেম।’ অদ্ভুত সুরচলন! বিস্মৃত সুরকারকে নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বিচিত্ররূপিনী সন্ধ্যা

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় দীর্ঘ কয়েকদশক ধরে বাংলা গানকে শাসন করলেন সম্রাজ্ঞীর মতো। কত ধরনের গানই যে তাঁর ডালিতে ছিল। প্রধান অবশ্যই আধুনিক আর সিনেমার গান। লিখছেন স্বপন সোম।
শ্রীরামকৃষ্ণের অন্তিম গান

সুরের পথে যখনই রামকৃষ্ণদেব কিছু বলতে চেয়েছেন, তা কিন্তু তাঁর কথার মতো সহজ ভঙ্গিতে ঘটেনি। যদি তাঁর সারাজীবনের সঙ্গীত-সরণী দিয়ে চলি, দেখা যাবে অহরহ যেসব গান তিনি গাইছেন বা শুনছেন, তার প্রত্যেকটি গভীর অন্তরদর্শনের বার্তা দিচ্ছে। তাঁর গাওয়া শেষ গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
অঞ্জন দত্তের বড়দিন কনসার্ট

ক’দিন পরই বড়দিন। অঞ্জনের গানে হালকা রাম পান করে আমরা বেরিয়ে পড়ি। শেক্সপিয়র সরণী ধরে রাসেল স্ট্রিট। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হো চি মিন সরণীতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। পার্ক স্ট্রিট জুড়ে কত আলো। কত দেশের মানুষ!
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
হেমন্তেরই মাধুরী উৎসবে

শতবর্ষ পেরিয়ে ১০১-এ পা সুরসম্রাট হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের। আজও তিনি একইরকম জনপ্রিয় ও প্রাসঙ্গিক। সঙ্গীতের সমস্ত ক্ষেত্রে তিনি আজও বহুশ্রুত, বহুচর্চিত এবং বহুগবেষিত। তাঁকে নিয়ে ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণায় অরিজিৎ মৈত্র।