মেঘনার বাড়ি ফেরা

মেঘনার অফিস থেকে বাড়ি ফেরার সময় রোজই রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে ছেলেটা। কতই বা বয়স? মেঘনার ছেলের বয়সীই হবে! কেন অপেক্ষা করে ও? আর মেঘনা? সে কি সত্য়িই বিরক্ত হয়? লিখছেন তুষ্টি ভট্টাচার্য।
স্বরসাধনা

ঘনটু বড় দুঃখ পাচ্ছে। পারমিতাদের বাড়ির একমাত্র পোষ্য বলে তার যা আদর ছিল, মন্টু বেড়ালছানা আসার পর তা লুপ্ত হয়েছে। মন্টুর আবার একটা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সেটা কী? লিখছেন সংগ্রামী লাহিড়ি।
ভূতু

পুতাইয়ের একলা জীবনে আচমকা এসে পড়ল ওরা দুজন। কথা না বললেও শব্দ তো করে! পুতাইয়ের আনন্দ দেখে কে। কিন্তু একদিন ওরা আর এল না। কেন? লিখছেন ধ্রুব মুখোপাধ্যায়।
হাওয়ারা যেভাবে আসে, হাওয়ারা যেভাবে যায়

সমীরণের একলা জীবনে হঠাৎ ঢুকে পড়ে আমের বোলের গন্ধমাখা সেই মেয়েটি। তরুণী। লাল শাড়ি পরা। কিন্তু শুধুই কি সে? লিখছেন অবন্তিকা পাল।
শেষ খেলা

একদিকে হস্তিনাপুরের রাজসভায় পাকা ধূর্ত অক্ষবিদ শকুনির কাছে যুধিষ্ঠিরের পরাজয় ও দ্রৌপদীর লাঞ্ছনা, অন্যদিকে নগরনটী কোকিলার গৃহে উপস্থিত অক্ষশিকারি পুরমিত্রের অবস্থা। এই দুইয়ের মধ্যে যোগসূত্র কী? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক।
গল্প: প্রতিবিম্ব – শেষ পর্ব

বিয়ে করে মুম্বই প্রবাসী অমৃতার সঙ্গে দেখা হয় প্রাক্তন প্রেমিক, নাট্যকার শাম্বর সঙ্গে। তাঁদের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে দেখে ফেলেন অমৃতার শাশুড়ি। তারপর কী হয়? শাশুড়ি-বৌমার গল্প মানেই গতে বাঁধা সম্পর্কের বুনন নয়, লিখলেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
গল্প: প্রতিবিম্ব – পর্ব ১

রাগে অভিমানে মাথা খারাপ হয়ে গেল অমৃতার। ও হাত বাড়িয়ে শাম্বর কলারটা ধরে বলল, আমি কার জন্য উন্মত্ত হয়েছি শাম্ব? কার জন্য?
রেজ়র

উচ্চমাধ্যমিক পাশ করার পর প্রমিত বাবার কাছ থেকে উপহার পেল পুরনো লোহার এক সেফটি রেজ়র। কেন এমন অদ্ভুত উপহার? লিখছেন বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।
