কবিতা: রাজারহাট

নাগরিক জাঁকে ভেসে চাষি আর জেলে, রাজা ছিলে, আছ আজ কোথায় কেমন?
গ্রন্থ: কবিতা

সংসারের মুখে এখন মাসের প্রথম সপ্তাহ। জলে তার অদৃশ্য ধস্তাধস্তির শব্দ হচ্ছে। তৃতীয় সপ্তাহের পর যখন জলে আর কোনও আন্দোলন থাকে না, একটি মৃতের গন্ধ আমাদের আত্মায়, সংসারে ভেসে আসে… গদ্য কবিতা লিখছেন অমিতরূপ চক্রবর্তী।
বাঘিনীর ইতিকথা

ডোরাকাটা পশমের মধ্যে অন্ধকার দ্রব হয়ে এলে,/স্পর্শে নিজস্ব ওম নিজেই লেহন করে সে।/গুরু নিতম্বের মতো তার ঘন হয়ে আছে প্রেম,/ইচ্ছেকণাগুলি।
দুর্বার

শতাব্দী পরে এক গোধূলিতে শোরগোল শুনে/আপনি হয়ত বাইরে আসবেন।/অনামিকার আলো ঠিকরে বলবেন,/সে কি! তুমি? এত দিন পরে?
যখন সর্বাঙ্গ জুড়ে জ্বর, ছলোছলো…

ভোর হতে আরও কিছু বাকি।/পা দুখানি গায়ের ওপরে তুলে দিয়ে/গানে গল্পে রাত যদি শেষ/আকণ্ঠ রোদন সন্তাপে,
দ্যোতক – গতকাল, আজ ও ভাবি কালের নকশা

রাজার কর্মে ধর্ম নেমেছে গভীরে/উজির মেতেছে মেদুরতার শ্বাসে/আড়ালে কেন? এ কোন কৃষ্ণচূড়া/বিধাতা ক্লান্ত উজ্জীবিতের ত্রাসে।
কবিতার শব্দকোশ: পর্ব ১

বহু গ্রন্থের সাহায্য গৃহীত হয়েছে এ-কাজে। সবশেষে, সেসব গ্রন্থেরও একটি তালিকা (bibliography) সংযোজিত হবে, যাতে পাঠক তাঁর কৌতূহল নিরসনের সুযোগ পেতে পারেন। এখানে শুধু কৌতূহলটি জাগিয়ে তোলাই মুখ্য উদ্দেশ্য। বিশেষ করে, তরুণ প্রজন্মের কবি, কবিতা-অনুরাগী ও কাব্যের ছাত্রছাত্রীরাই এটির উদ্দিষ্ট পাঠক।
দু’টি কবিতা

তোমার অশ্বত্থের পাতা ছাওয়া দিন…
তোমার ফ্লুরোসেন্ট উদ্বায়ী রাত…
তোমার সম্মাননার ছোট বড় স্তম্ভসঙ্কুল পথ…
পার হয়ে, সব খবর আর বুঝি পৌঁছায় না,..
মানস ঘোষের দুটি কবিতা।