উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১৫

Novel Akashpradip part 15

প্রথম যুগে গণনাট্য আন্দোলনে অনেক রথী-মহারথী যোগ দেন৷ বম্বের পৃথ্বীরাজ কাপুর, বলরাজ সাহনি, খাজা আহমেদ আব্বাস, বাংলার বিজন ভট্টাচার্য, ঋত্বিক ঘটক, উৎপল দত্ত, সলিল চৌধুরী, জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র সবাই৷ এই দলের বিজন ভট্টাচার্য ১৯৪৪-এ ‘নবান্ন’ নামে নাটক লেখেন যা পরে বহুরূপীতে শম্ভু মিত্র, তৃপ্তি মিত্র অভিনয় করেন৷
…অপরাজিতা দাশগুপ্তের উপন্যাস আকাশপ্রদীপ, ১৫তম কিস্তি

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১৪

Old kolkata Akashpradip 14

বাবা ঈশ্বরবিশ্বাসী ছিলেন বটে, কিন্তু এই অনিশ্চয়তার সময়ে তিনি দিশাহারা বোধ করিতেন৷ ছোটকু-ফিরিলে তর্ক-বিতর্ক করিয়া তাহাকে বিপথ হইতে নিবৃত্ত করিবার চেষ্টা করিতেন৷ মনে পড়ে একদিন অফিস হইতে বাড়ি আসিয়া দেখি ছোটকুর সঙ্গে বাবার তুমুল বাদানুবাদ হইতেছে৷

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১১

Romani tribe

নীলের সঙ্গে প্রথমবার দেখা হবার আগে বিস্তর হোমওয়ার্ক করেছে জিনি রোমানিদের সম্পর্কে৷ সান-ডিয়েগো ম্যারিয়টে উঠেছে নীল৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের উপন্যাস। পর্ব ১১।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ১০

Stories of NRI Life

দাদাইয়ের ডায়রি, দিদানের টুকরো টুকরো কথা, এই সমস্ত কিছু তাকে একটা গল্পের দিকে নিয়ে যাচ্ছে৷ ছোট ছোট জীবনের অনেক আলাদা আলাদা গল্প৷ কিংবা একটাই গল্পের স্রোত চলেছে সময়ের নদী দিয়ে৷ অপরাজিতা দাশগুপ্তের উপন্যাস। পর্ব ১০।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৮

Brother and Sister

অরুণের সহিত আমার প্রথম সাক্ষাতের সময় সে শান্তিনিকেতন নিবাসী একুশ বৎসরের তরুণী আর সুমিত্র তখন পঁচিশ বৎসরের যুবক৷ লিখছেন অপরাজিতা দাশগুপ্ত। পর্ব ৮।

নভেলা: অবন্তীনগরের বাস: পর্ব ১১

A river called Jhilli

একদিন ব্যাগ গুছোতে গিয়ে একটা কার্ড উঠে এল হাতে। অর্ণব মুখার্জি, রেনবো ক্রিয়েশনস। কে অর্ণব মুখার্জি? লিখছেন তৃষ্ণা বসাক। পর্ব ১১।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৭

Two women speaking

সীমন্তিনীর কোনও স্মৃতি ছিল না মায়ের৷ জীবনে মাত্র দু’বছর বয়স পর্যন্ত সে মাকে পেয়েছে৷ তারপর থেকে তার পরবর্তী জীবনটা একটা রঙিন ছবির ক্যানভাসের মতো, যেখানে সযত্নে ইরেজার দিয়ে নিখুঁতভাবে তুলে দেওয়া হয়েছে মায়ের দাগ৷ লিখছেন অপরাজিতা দাশগুপ্ত। পর্ব ৭।

উপন্যাস: আকাশপ্রদীপ: পর্ব ৭

Two women speaking

সীমন্তিনীর কোনও স্মৃতি ছিল না মায়ের৷ জীবনে মাত্র দু’বছর বয়স পর্যন্ত সে মাকে পেয়েছে৷ তারপর থেকে তার পরবর্তী জীবনটা একটা রঙিন ছবির ক্যানভাসের মতো, যেখানে সযত্নে ইরেজার দিয়ে নিখুঁতভাবে তুলে দেওয়া হয়েছে মায়ের দাগ৷ লিখছেন অপরাজিতা দাশগুপ্ত। পর্ব ৭।