অঞ্জন দত্তের বড়দিন কনসার্ট

ক’দিন পরই বড়দিন। অঞ্জনের গানে হালকা রাম পান করে আমরা বেরিয়ে পড়ি। শেক্সপিয়র সরণী ধরে রাসেল স্ট্রিট। পর্তুগিজ যুবক এসে গিটার বাজান হো চি মিন সরণীতে। টি-মোমো অর্ডার করেন কোরিয়ান দম্পতি। পার্ক স্ট্রিট জুড়ে কত আলো। কত দেশের মানুষ!
তিনটি গানে বাংলাদেশ

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এক বড় ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল বাংলা গান। দেশাত্মবোধ ও স্বাধীনতার উন্মাদনা প্রচারে বাংলা গানের চেয়ে বড় হাতিয়ার তখন সাধারণ মানুষের কাছে আর কিছু ছিল না। এমনই তিনটি গান নিয়ে লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্য়ায়।
স্মরণ-নদীর ওপারে

গত ১৯ নভেম্বর ছিল সেই অপ্রতিম মানুষটির জন্মদিন। এই আবহে গল্পটা নৈবেদ্যের মতো করে সাজিয়ে বলতে ইচ্ছে যায়। … স্মৃতিতর্পণ শ্রীদর্শিনী চক্রবর্তীর।
‘আমাকে চেষ্টা করে কাঁদতে হবে না’

গীতা দত্ত। হিন্দি ও বাংলা গানের জগতে এক চিরস্মরণীয় নাম। কণ্ঠমাধুর্যে যিনি অনায়াসে জায়গা করে নিয়েছিলেন কোকিলকণ্ঠী লতা মঙ্গেশকরের ঠিক পাশে। অথচ জীবন তাঁকে কেবলই ঠেলে দিল উজানস্রোতে। লিখছেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বাংলা গানে সময়ের থাবা: শেষ পর্ব

ফেসবুক ও ইউটিউবেও প্রতিনিয়ত ছড়াচ্ছে নতুন শিল্পীদের গান। কখনও পুরোনো জনপ্রিয় গানকে তাঁরা ফিরিয়ে আনছেন আবার কখনও গাইছেন নিজেদের রচনাও। তারপর নিজেরাই আপলোড করে দিচ্ছেন। এরা কেউই গান গেয়ে বিখ্যাত হতে চান না। নেহাত ভালোলাগা থেকে গান আপলোড করেন ফেসবুকে। কখনও ইউটিউবেও।
পান্না হল লাল…

পান্নালাল ভট্টাচার্য। শ্যামাসঙ্গীতের জগতে এক কিংবদন্তী প্রতিম। তাঁর কণ্ঠে যেন এসে বসতেন দেবী কালিকা স্বয়ং। আজও শক্তি অর্চনা অসম্পূর্ণ তাঁর গান ছাড়া। লিখলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।
বাজুবন্দ খুলে খুলে যায়… ওগো মোর গীতিময়!

সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। বাংলা আধুনিক ও ছায়াছবির গানের জগতে এক বিস্ময়, এক জীবন্ত কিংবদন্তী। কিন্তু তিনি যে পাশাপাশি এক অসামান্য শাস্ত্রীয় সঙ্গীতসাধিকা ও শিল্পী, উস্তাদ বড়ে গুলাম আলি খাঁ সাহেবের ছাত্রী, সে কথা কি আমরা মনে রেখেছি? লিখছেন সংগ্রামী লাহিড়ী।
বাংলা গানে সময়ের থাবা: নব্বই ও তারপর- পর্ব ৩

বাংলা আধুনিক গানের ধারা ৩৬০ ডিগ্রি মোড় নিয়েছিল নব্বইয়ের দশকে কিছু নতুন গান বাঁধিয়ের হাত ধরে। তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আগের প্রজন্মের কিছু বিকল্প চিন্তাধারার মানুষও। ফিরে দেখলেন দেবর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।