করোনা: কিছু প্রেমের কবিতা

সামাজিক দূরত্বই এখন বিধি। বিচ্ছিন্ন মানুষ সরে সরে থাকছে একে অপরের চেয়ে। মরে যাচ্ছে কি ভালবাসা? মন্দাক্রান্তা সেনের মায়াকলমে করোনার প্রেমের কবিতা।
প্রিয়বন্ধুর অনুরোধে লিখলেন ‘কর্ণকুন্তীসংবাদ’

প্রবাসে নির্বান্ধব শুষ্ক ও অবসন্ন জীবনের মধ্যে যখন নিরবচ্ছিন্ন একাকীত্ব যখন জগদীশচন্দ্রকে গ্রাস করত, তখন আলো বলতে রবি’র আলোই তাঁকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলত। তার মধ্যে দিয়েই আশার আলোর সন্ধান পেতেন। সেই বন্ধুত্ব নিয়ে লিখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
পা (ছোটগল্প)

বিখ্যাত কবির স্ত্রী অদিতি এখন একা। প্রয়াত হয়েছেন কবি। একাকিনী স্ত্রীর দিন কাটে স্মৃতি আঁকড়ে। শুধু নিজের পা-দু’টিকে নিয়েই বড় উদ্বিগ্ন, বড় ব্য়তিব্যস্ত হয়ে থাকেন তিনি। কেন? কাবেরী রায়চৌধুরীর ছোটগল্প…
বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা : পর্ব ১

ভিন্ন প্রদেশে, ভিন্ন ভাষার দলিত সাহিত্য আন্দোলনের মূলে রয়েছে ‘প্যান-ইন্দো অস্তিত্ব’। এই ‘প্যান-ইন্দোয়িজ়মের সূত্র ধরেই দলিত লেখকরা একত্রিত হয়েছেন। এই সাহিত্য আন্দোলনের প্রথম চর্চা শুরু হয়েছিল মহারাষ্ট্রে। জ্যোতিরাও ফুলে (১৮২০-৯০) ও অম্বেডকরের হাত ধরে এই আন্দোলন শুরু হয়েছিল।
‘আমায় চিনতে পারেন?’ বলেছিলেন শ’

দুই ভাষার সাহিত্যের দুই দিকপাল – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং জর্জ বার্নার্ড শ। তাঁদের মধ্যে কি আদৌ কোনও যোগাযোগ ছিল? খবর রাখতেন পরস্পরের লেখার? কতখানি ছিল পারস্পরিক শ্রদ্ধা আর সমীহ? খুঁজে দেখলেন পীতম সেনগুপ্ত।
দিনু স্যার (ছোটগল্প)

ডাক্তারির আসল কথা কি বইতে লেখা থাকে? না। আসল রহস্য লুকিয়ে আছে মড়া কাটায়। আর সে কথা দিনু স্যারের চেয়ে বেশি ভালো করে আর কে জানে? কে এই দিনু স্যার? এ নামে তো কোনও শিক্ষক নেই মেডিকেল কলেজে!
বেলুড়মঠে দুর্গোৎসবের ইতি-কথা

বেলুড় মঠের দুর্গোৎসবের সূচনা হয়েছিল স্বামী বিবেকানন্দের মৃত্যুর ঠিক এক বছর আগে। মাথার উপর পেয়েছিলেন মা সারদার আশীর্বাদ। কিন্তু কোন ভাবনা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন স্বামীজি?
দেবী (কবিতা)

দেবীর অধিষ্ঠান তো কেবল দেবালয়ে নয়, পথের প্রান্তে। সে কথা সকলেই জানি আমরা। তবু কি দেবীপূজার ক্ষণে মনে রাখি ঝাঁটা বালতি ন্যাতা নিয়ে আসে সেই নারীদের? রোজ রাতে মাতাল স্বামীর হাতে নিগ্রহ সয়েও যে দেবীরা রোজ ইট বালি বয়ে সন্তানদের মুখে গরাস তুলে দেন? তাঁদের নিয়ে পদ্য লিখলেন সেবন্তী ঘোষ।