প্রত্যেক মুহূর্তে তুমি কবি

প্রয়াত হলেন শঙ্খ ঘোষ। কবি, গদ্যকার, অধ্যাপক, চিন্তক এবং চিরঋজু এক সচেতন নাগরিক। বাংলা সাহিত্য এবং কবিতার জগতকে ধূলিমলিন ধোঁয়াশায় আচ্ছন্ন করে এক দুরূহ সময়ে তিনি পা দিলেন অনন্তলোকে। তাঁকে নিয়ে লিখছেন এ যুগের নবীন কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়।
সুদৃঢ় প্রতিবাদের সংযত ভাষ্য

অতিমারী আমাদের রিক্ত করেছে গত একটি বছর ধরে। ছায়া সরিয়ে নিয়েছে মাথার ওপর থেকে বারবার। মৃত্যুমিছিলের সেই তালিকায় যুক্ত হল আরও একটি নক্ষত্রের নাম। কবি শঙ্খ ঘোষ। তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাচ্ছেন অরিজিৎ মৈত্র।
আড্ডা-সাহিত্য বা সাহিত্যের আড্ডা

সাহিত্যমহলে আড্ডার কদর কারওই অবিদিত নয়। রবি ঠাকুর থেকে শুরু করে হালফিলের শ্রীজাত-অনুপম… আড্ডার ফ্যান সকলেই। ইতিহাসখ্যাত সাহিত্যিকদের আড্ডার আসরের হদিশ দিলেন ঋভু চট্টোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ও অমিয় চক্রবর্তী: সখা ও সচিব

কবি অমিয় চক্রবর্তী ছিলেন রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য সচিব এবং তাঁর মনের খুব কাছাকাছি। তাঁর প্রতি কবির স্নেহ ভালবাসা বহুবার প্রকাশ পেয়েছে চিঠিতে, সাহিত্যে। আলোচনা করলেন পীতম সেনগুপ্ত।
বইয়ের কথা: কালো নগ্নিকার আখ্যান

শ্যামাঙ্গী ঈশ্বরকে খুঁজতে চায়। এই সন্ধান কি এক প্রান্তিকের আত্মানুসন্ধানও নয়? বর্ণের নিরিখে যে কৃষ্ণাঙ্গ, লিঙ্গের নিরিখে যে নারী, বয়সের নিরিখে যে অনভিজ্ঞ, তথাকথিত আলোকপ্রাপ্তির নিরিখে যে অ-শিক্ষিত, তাঁর এই যাত্রাপথের সঙ্গী হলেন বিহু রায়।
এই সংখ্যার আলাপচারিতা: মুখোমুখি বেবি হালদার

গৃহপরিচারিকা পরিচয় ছাপিয়ে লেখক হয়ে ওটার যাত্রাপথটা সুগম ছিল না কোনওমতেই। বরং কাঁটার জ্বালায় ক্ষতবিক্ষত হতে হতে পথ চলেছেন অবিরাম। প্রথম বইই বেস্টসেলার। বেবি হালদারের মুখোমুখি দোলনচাঁপা ভট্টাচার্য।
মহাভারত রচয়িতা রাজশেখর

অতিপ্রাচীন ইতিহাস ও রূপকথার সংযোগে উৎপন্ন এই পরিবেশে আমরা যে নরনারীর সাক্ষাৎ পাই তাদের দোষগুণ সুখদুঃখ আমাদেরই সমান।—- মহাভারতের সারানুবাদের ভূমিকায় লিখেছিলেন রাজশেখর বসু। তাকেই ফিরে পড়লেন শামিম আহমেদ।
অপরিমেয় প্রতিভার আধার

সাহিত্যিক রাজশেখর বসু ওরফে পরশুরাম আমাদের ঘরের লোক। তাঁকে আমরা চিনি তাঁর রচনার মাধ্যমে। কিন্তু ব্যক্তিজীবনে কেমন ছিলেন মানুষটি? দুঁদে রসায়নবিদের মনের রসায়নটি কখনওই আসতে দেননি বাইরে। লিখছেন অরিজিৎ মৈত্র।