শ্বেতপাথরের ডালিয়া

লকডাউনে হাঁটতে বেরিয়ে অনিরুদ্ধ আর রঞ্জার পছন্দের জায়গা হয়ে গিয়েছিল মার্কিন শহরের এক ছোট শান্ত কবরখানা। সেখানে ফুলের সমারোহ দেখতে দেখতে হাঁটত তারা। সেখানেই আলাপ অলিভিয়ার সঙ্গে। তারপর? লিখছেন সাহানা ভুঁইয়া।
মুক্তি

অপঘাত? না না। অপঘাতে তাঁর বড় ভয়। তিনি যে মুক্তি চান! কিন্তু মুক্তি পাওয়া কি অতই সহজ? সারাজীবন চেষ্টা করেও মুক্তি কি পাওয়া গেল? বাংলালাইভ ভূতের গল্প প্রতিযোগিতার মনোনীত গল্প, ধ্রুব মুখোপাধ্যায়ের কলমে।
বইয়ের কথা: স্ববিরোধের ভাষাপথ

বহুদিন পরে বাংলাভাষায় লেখা যে নকশামূলক আখ্যান পড়ে নিখাদ তৃপ্তি পাওয়া গেল সেটি শিবাজী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘সাত-পাঁচ নয়-ছয়’। দে’জ পাবলিশিং থেকে প্রকাশিত বইটি নেড়েচেড়ে দেখলেন তমাল বন্দ্যোপাধ্য়ায়।
ছন্দোময় লালিত্য ও কমলকুমার

কমলকুমার মজুমদার। এক অনন্য ভাষাশিল্পী, স্বতন্ত্র কথক। আজ তাঁর জন্মদিন। বহুমুখী এই প্রতিভাকে প্রণতি জানায় বাংলালাইভ।
কুড়ি কুড়ি বছরের পার…

আমার সঙ্গে স্বাতীর কথাবার্তা খুব কম। এভাবেই আমরা আছি। যখন যা করার, সেটা আমরা কথা বিনিময় ছাড়াই দিব্যি বুঝে যাই। দীর্ঘদিনের অনুশীলনে সেটা আরো নিখুঁত হয়েছে। দেখলাম স্বাতী ফিরে আসছে। … যাওয়া আসার মাঝখানের গল্প অমিতরূপ চক্রবর্তীর কলমে।
কবিতা: কুহুর পুস্তকে

অপার্থিব মায়াশরীরে একলা ঘরবাড়ি পড়ে থাকে শূন্য শববাহীকার মতো। কবি লিখে চলেন – শরীরে বাগানে হোলিখেলা / আম্রকুঞ্জে রোদ… তবু বিষাদ আর চেনা বাস অচেনা লাগে। অভিরূপ মুখোপাধ্য়ায়ের কবিতা।
এক্সপ্রেস

ওরা পাঁচজন। তিখিটিমা, লজপ, তেজগুণ, মবরুহা আর বনশূম। সঙ্গী এক ট্রেন আর ডুনমু। কতকগুলো কঙ্কালও আছে। সকলে মিলে শেষ করতে চায় অদেখা শত্রুকে। কীভাবে? পড়ুন তুষ্টি ভট্টাচার্যের গল্প।
দু’টি কবিতা

লুপ্ত কড়ি-বরগা বাড়ি / হলুদ কৃশ দলিল / কুয়োর নিচে কঠিন ব্যাধি / প্রাচীন আধুলিতে… আঁধারচর্যার কাব্যভাষা সুমন ঘোষের মায়ালেখনীতে।