তোরা বাংলা শিখে করবি কী তা বল!

তবুও বৈশাখের পঁচিশ, ফেব্রুয়ারির একুশ আর বিজয়া দশমীর রোমান্টিসিজমের দুনিয়া জুড়ে সদর্পে রাজ করে দৃপ্ত স্লোগানের ভাষা, উল্লাসের ভাষা— বাংলা। অন্য কোনও ভাষা সেখানে বড্ড বেমানান। কিন্তু ভাষাদিবসের ঠিক পরদিন সকালে, বাইশে ফেব্রুয়ারির কর্পোরেট সেক্টর, নামি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসরুম, নিউজরুমের বিবিসি কিংবা পিটিআইয়ের সূত্র, ডব্লুবিসিএসের মেইন্সের পেপার থেকে কিন্ডারগার্টেন স্কুলের প্রিন্সিপাল— সবার কাছেই আবারও ভীষণ অনাকাঙ্ক্ষিত হয়ে দাঁড়ায় আমাদের আবেগের মাতৃভাষা।
বাংলা ভাষার হালহকিকত নিয়ে কিছু তিক্ত সত্যি, লিখলেন চিরঞ্জিৎ সাহা…
বাংলা ভাষা এবং ভাষা প্রযুক্তি

নানা ভাষা নানা মতের মিলনভূমি ভারতবর্ষ, যার সংবিধান স্বীকৃত ভাষার সংখ্যাই ২২। দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা এমনই অজস্র মাতৃভাষা নিয়ে ভাষা-প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশকে নতুন করে ভাবতে শেখাচ্ছে আমাদের দেশ। প্রযুক্তিকে হাতিয়ার করে গড়ে তুলছে বিশ্বজনীন আন্দোলন।
বাংলার ভাষা-প্রযুক্তি বিপ্লব নিয়ে লিখলেন অনুষ্টুপ ভট্টাচার্য…
ভাষাদিবসের চর্চা : বাংলা ভাষার কিছু কাজকর্ম

বাংলা আকাদেমি যেখানে সবচেয়ে মৌলিক কাজ করেছে, তা হল বাংলা লিখনপদ্ধতির মধ্যে কিছু দর্শনীয় পরিবর্তন, যা নিয়ে এক সময় বেশ বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। বাংলা হরফের বিবর্তন নিয়ে লিখলেন শ্রী পবিত্র সরকার।
বাংলাভাষা পরিচয়

ভাষায় মাঝে মাঝে নতুন সূত্রের জোড় লেগেছে, কোথাও কোথাও ছিন্ন হয়ে তাতে বেঁধেছে পরবর্তী কালের গ্রন্থি, কোথাও কোথাও অনার্য হাতের ব্যবহারে তার সাদা রঙ মলিন হয়েছে, কিন্তু তার ধারায় ছেদ পড়ে নি।… বাংলাভাষা পরিচয় প্রবন্ধের অংশবিশেষ প্রকাশিত হল মাতৃভাষা দিবসে।
জ্যান্ত মানুষ জ্যান্ত কথা কয়

জ্যান্ত কথা। স্বামী বিবেকানন্দ স্বচ্ছন্দে এই কথ্য গদ্যের, কলকেতার ভাষা-নির্ভর গদ্যের, জ্যান্ত-কথার চর্চা করেছেন। লিখছেন মধুময় পাল।
বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা: শেষ পর্ব

বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।
বাংলার দলিত সাহিত্যের ধারা: পর্ব ২

বাংলার দলিত সাহিত্য নিয়ে দীর্ঘ, বিশদ এবং স্তরযুক্ত একটি আলোচনা করেছেন প্রাবন্ধিক তুষ্টি ভট্টাচার্য। এই সংখ্যায় মতুয়া এবং রাজবংশী সাহিত্যের নিরবচ্ছিন্ন ধারাটির দিকে পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তিনি।
অমৃতলাল বসু: মদিরাসিক্ত বাঙালিয়ানা

নাট্যকার অমৃতলাল বসুকে স্বদেশবাসী ‘রসরাজ’ উপাধিতে ভূষিত করেছিল। এই শিরোভূষণ আজীবন তিনি শিরে ধারণ করেছিলেন। কিন্তু কেন? তাঁর জন্মতিথিতে ফিরে দেখা সে প্রশ্ন…