‘একদিন পৃথিবীটা মানুষের না, পাখিদের হবে…’

সদ্য প্রয়াত হলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বাঙালি চিত্রপরিচালক বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত। তবে তাঁর কবি পরিচয়টিও সমধিক গুরুত্বপূর্ণ। ছায়াছবি এবং কবিতাকে নিয়ে নিরন্তর এক রসায়ন চালাতেন তিনি। লিখছেন হিন্দোল ভট্টাচার্য।
নীল যমুনার জল!

চোখে পড়েছিলেন বাংলার অবিসম্বাদী নায়ক-পরিচালক প্রমথেশ বড়ুয়ার। তাঁর হাত ধরেই চলচ্চিত্রে আগমন এবং জনমনে পাকা আসন। পরবর্তীতে প্রমথেশ বড়ুয়াকে বিবাহ করলেও অভিনেত্রী হিসেবে তাঁর জায়গা ছিল একচ্ছত্র। লিখছেন সঞ্জয় সেনগুপ্ত।
কাবেরী নদীতে শিবসমুদ্রম জলপ্রপাত

চলচ্চিত্রজগতে তাঁর আগমন স্বল্পকালের জন্য। উপস্থিতি খুবই ক্ষণস্থায়ী। তবু আজও তিনি দর্শকমনে সজীব, সতেজ, জীবন্ত! তিনি, দু’চোখে কাবেরী নদীর জলরাশি নিয়ে আসা কাবেরী বসু। তাঁকে নিয়ে লিখলেন অংশুমান ভৌমিক।
আমার দেখা দীপামাসি

নক্ষত্রপতনের পর মাস চারেক কাটল কি কাটল না। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের পথেই অনন্তলোকে পাড়ি দিলেন স্ত্রী দীপা চট্টোপাধ্যায়ও। অন্তরালে থাকা প্রচারবিমুখ মানুষটির স্মৃতিচারণ করলেন অরিজিৎ মৈত্র।
মহানায়িকা না সুঅভিনেত্রী?

সুচিত্রা সেন। মহানায়িকা। কেউ তাঁর রূপে মুগ্ধ, কেউ তাঁর চাহনিতে। কেউ তাঁর রহস্যময় অস্তিত্বে। তবে নিন্দুকেরা বলে থাকেন, অভিনয়দক্ষতার চেয়ে এসবের কারণেই কি সুচিত্রার মহানায়িকা হয়ে ওঠা নয়? তাঁর জন্মদিনে উত্তর খুঁজলেন মধুশ্রী মৈত্র।
আগে বই শেষ হোক, তারপর কথা কমু (স্মৃতিতর্পণ)

অসিত সেন। যাত্রা শুরু করেছিলেন সত্যজিৎ রায়ের সমসাময়িক হিসেবে। তবে একেবারেই ভিন্ন ঘরানার ছবি দিয়ে। একের পর এক বাংলা ও পরে হিন্দি ছবিতে বাঙালি দর্শককে মন্ত্রমুগ্ধ করে রেখেছিলেন তিনি। তাঁর জন্মদিনে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য…
হালায় আমি ঢাকার পোলা

বাংলা ছায়াছবির স্বর্ণযুগে ‘কৌতুক’ শব্দের সমার্থক ছিল তাঁর নাম। তাঁকে দেখলেই, তাঁর মুখে বাঙাল ভাষায় সংলাপ শুনলেই তামাম বাঙালি হেসেকেঁদে কূল পেত না। নায়ক নায়িকাদের ছেড়ে তাঁকে দেখার জন্য হল ভরে যেত। সেই ভানু বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষে বাংলালাইভের শ্রদ্ধার্ঘ্য।
৪৬-এর দাঙ্গায় নিজে গান বেঁধে নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে গাইতেন!

আজ তাঁর চল্লিশতম প্রয়াণ দিবস। আর আজও বাঙালি আকণ্ঠ নিমজ্জিত উত্তমে। কিন্তু শুধু কি রুপোলি পর্দায় সীমিত ছিল তাঁর ক্যারিশমা? গান, কবিতা, খেলাধুলো কোথায় না নিজেকে মেলে দিয়েছিলেন তিনি! খোঁজ দিলেন অভীক চট্টোপাধ্যায়।…