বিক্রমপুরের বিবিখানা পিঠে

ঢাকা বিক্রমপুরের রান্নার স্বাদ অতুলনীয়। সেই বিক্রমপুরের এক বিশেষ মিষ্টান্ন বিবিখানা পিঠে। আদরের মাসিমার মুখে শুনে শুনে বাড়িতে বানিয়ে ফেললেন শ্রুতি গঙ্গোপাধ্যায়।
সবুজ ট্রেন ও প্রীতিলতার ইচামুড়া

ছোট্ট মেয়েটি তাকিয়ে দেখত শেয়ালদা স্টেশনে এসে দাঁড়াল এক গাঢ় সবুজ ট্রেন। তার থেকে হাসিমুখে নেমে আসত একরাশ ভাল ভাল খাবারের গন্ধ।
ঝাঁঝ দিয়ে যায় ইলিশ চেনা

ইলিশ! বাঙালির বর্ষায় ছাতি আর বর্ষাতি বাদ দিলে হাতে থাকে এই এক রুপোলি শস্যের মায়া। তাই নিয়ে দুই বাংলার স্বপ্নস্বাদের বেত্তান্ত বুনলেন দামু মুখুজ্জে।
যেতে পারি তাই ভেসে যাব

থাইল্যান্ডে দেখেছেন। দেখেছেন কাশ্মীরেও। কিন্তু খাস বাংলায়? অর্থাৎ কিনা বাংলাদেশে? বরিশালের জল-গলিতে ভটভটি চেপে ঘুরে বেড়াতে বেড়াতে শুভ্রময় মিত্র দেখলেন পাড়ঘেঁষা জোলোজীবন আর ভাসমান বাজারের বিকিকিনি। …
জানকীর নিক্ষিপ্ত গহনার মতোই তাঁর কবিতা

শামসুর রাহমানের কবিতার মূল ভরকেন্দ্রে তিনটি দিকনির্দেশক চিহ্ন আমরা পাই। প্রথম চিহ্ন হল তাঁর স্বদেশ। দ্বিতীয় হল তাঁর ভাষা। তৃতীয় তাঁর প্রেম। এই ত্রিধারার ধারাজলে স্নাত হতে বারবার ফিরে যেতে হয় তাঁর কবিতার কাছেই।
ঝিঙের সঙ্গে ও পারে পোস্তর প্রেম, তো এ পারে চিংড়ির!

বর্ষায় খিচুড়ি আর ইলিশ মাছ ভাজার কম্বো নিয়ে তো কত চর্চাই করলেন! এ বার হোক না একটু স্বাদবদল! খোদ পদ্মাপাড় থেকে বর্ষার নিরামিষ খাবারের খোঁজ দিলেন সামিউর রহমান।…
টকটকে লাল রাগি যুবকের মতো ঝোলে ভাসমান মুর্গি-আলুর রসায়ন!

দেশভাগের আগে জলপথেই পূর্ববঙ্গ আর পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে যাতায়াত চলত। আর সেই জলপথের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ ছিল গোয়ালন্দের জাহাজঘাটা এবং স্টিমারের ভোঁ। আর ছিল এক অনবদ্য মুর্গির মাংসের ঝোল!…
কুয়াশা (কবিতা)

কুয়াশায় ঢাকা পথঘাট কিংবা নিসর্গ জন্ম দিচ্ছে অস্বচ্ছ ভাবনার। কখনও সে কুয়াশার জাল কেটে তীরের ফলার মতো ঢুকে আসছে এক চিলতে আলো। কবি দেখছেন সম্ভাবনার জন্ম-মৃত্যু।