কবিতা: প্রেম! আনমনা

সেই যে আমাদের ভালোবাসাবাসি কিসসা; /আমাদের হাত ধরাধরির মুহূর্তগুলো… এই বিশ্বব্যাপী অসুখ আর অপ্রেমের ভিড়ে কিঞ্চিৎ সুখ খুঁজে নিতে প্রেমে অবগাহন করলেন আল মামুন শেখ।
কবিতা: বাৎসরিক

ভুলে থাকা স্মৃতির সাময়িক ঝাপট/ ফিকে হয়ে আসে… শোক এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী। তবু শোকাবহ চারপাশ আমরা কাজ করে চলেছি, নির্বাহ করে চলেছি দৈনন্দিন জীবনযাত্রা। বছর ঘুরলে শোক ফিরে ফিরে আসে আর মনে করিয়ে দেয় কিছু সন মাস তারিখ। লিখছেন অন্তরা দাঁ।
থাবা: কবিতা

এখন বাউল একা দু-কলি পুরোনো গায়।/চন্দন-রংয়ের সব পাখিও জেনেছে/নতুনের শিসে আজ নিষেধাজ্ঞা আছে!
দশমহাবিদ্যা সিরিজ়

আমাদের বিপরীত মুদ্রাকালে তোমার উন্মাদ এলোকেশী শীৎকার / নখ বসে যাওয়া রক্তপাতে উল্লাসের স্রোত… শক্তির দশ রূপ দশমহাবিদ্যা। তার মধ্যে ভয়ালতম দুই রূপের মহিমায় সমকালকে ধরলেন কুবলয় বসু।
কবিতা: সাপ

আমরা নগ্ন হয়ে ঘুরে ফিরে দেখাব আমাদের সব বড় বড় হাঁ, যুবতী ফার্নে ভরে যাওয়া সব খাদ বা পরিসরে বাড়তে থাকা সব প্রকট জ্বালামুখ।
কবিতা: হাসি-ঠাট্টার চন্দ্ররাগ

ছাত্রটি তার চাঁদের পাগল / রাত্রিবেলায় স্নানের সঙ্গে স্নান / জলের বাতাস তাকে কুহু ডাকে / আয় মেঘে ছুটে আয়…
তরুণ কবি অভিরূপ মুখোপাধ্যায়ের কবিতা।
আলোয় ধোওয়া অক্ষরমালা

কলেজবেলায় তাঁকে পাওয়া। আচমকাই। তরুণদের দঙ্গলের হাতে এসে পড়ে তাঁর অনুক্ত অক্ষরমালা। চমকে ওঠে একটা প্রজন্ম। তারপর জীবনের ঘূর্ণিপাকে তারা ছড়িয়ে যায় দেশবিদেশে। কবির মৃত্যু ফের চমকে দেয় তাদের। ইথারতরঙ্গে একত্রিত হয় প্রজন্মেরা। লিখছেন সুগত মুখোপাধ্যায়।
রাত্রি এসে যেথায় মেশে

তুমি শোনাও ধ্যানের বোদি, আমার সবই ধ্যাত্তেরিকা / মানবপ্রেমের বার্তা পাঠাও, কী সাতকাহন কী সাতকাহন!… প্রয়াত কবিকে নিয়ে প্রেম অপ্রেম বিচ্ছেদের কবিতা মন্দাক্রান্তা সেনের কলমে।