অন্য জীবন অন্য মনন (৯): নাদিয়া সান্তিনি

Nadia Santini Italian Chef

খাবারে মিশে থাকে স্বাস্থ্য আর সেবার ইচ্ছে। পৃথিবীর তাবড় তাবড় রান্নার ইস্কুলে সেসব শেখায় নিশ্চয়ই। কিন্তু সবাই তো আর সেসব ইস্কুলে যায় না, যেতে পারেও না। তাদের জন্য মা-ঠাকুমাদের ইস্কুল একটা বড়সড় জানলা খুলে দিতে পারে। আমার কথায় প্রত্যয় না হলে আপনারা নাদিয়াকে দেখুন! নাদিয়া সান্তিনি (nadia Santini। তিনি একজন রাঁধুনি। এবং বিশ্বসেরা রাঁধুনিদের মধ্যে তিনি অন্যতম। লিখলেন অমৃতা ভট্টাচার্য।

অন্য জীবন অন্য মনন (৮): হর্ষা রাজহংস টপকে

Harsha Rajhans Tapke

সকালবেলা পরিপাটি সাজে ও যখন মাছ বেচতে বসে, তখন মনে হয় কী আশ্চর্য দক্ষতা ওর! নিপুণ হাতে মাছ কাটছে। খদ্দের সামলাচ্ছে। বরফ দিয়ে মাছের প্যাকিং করছে কী অনায়াসে। করবে নাই বা কেন! সেই ইস্কুলবেলা থেকে মায়ের হাতে হাতে কাজ করছে ও, কাজ শিখছে। মাছবাজারের কাজ তো সহজ নয়! সবার আগে মাছ চিনতে হয়। সমুদ্দুরের মন বুঝতে হয়।

অন্য জীবন অন্য মনন (৭): লিন্ডা ব্ল্যাক এলক্

Linda Black Elk ethnobotany

আপনারা অনেকেই হয়তো লিন্ডাকে চেনেন, ওর ভালো নাম লিন্ডা ব্ল্যাক এলক্‌ (Linda Black Elk)। গাছপালা লতাপাতার সঙ্গে ওর নিত্যদিনের যোগ। আর কী আশ্চর্য দেখুন, লিন্ডা কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েদের এসব গাছপালা চিনতে শেখায়। লিখলেন অমৃতা ভট্টাচার্য।

অন্য জীবন অন্য মনন (৬): অল্পনা রাণী মিস্তিরি

Alpona Rani seed conservation expert

অল্পনা রাণী কি পৃথিবীর বীজকোষের কথা জানেন? কেমন করে সেখানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণে পৃথিবীর প্রাণভোমরা গচ্ছিত আছে, সেকথা বোধহয় তাঁর জানা নেই। জানা থাক বা না থাক, এতে সত্যিই তাঁর কিছু যায় আসে না।

অন্য জীবন অন্য মনন (৫): আনিয়া

Anja Sophie Brinkmann furniture design

কোথাকার কোন পড়ে থাকা ভাঙা ডাল, শুকনো পাতা, মানুষের ফেলে দেওয়া অনাবশ্যক কত কিছু দিয়ে ও এমন চমৎকার আসবাব বানায়, জানলা বানায়, দরজা বানায়— অবাক হয়ে দেখি কেবল। সেসব আসবাবের রকমসকম খুব যে আমাদের চেনা আসবাবের মতো তা তো নয়! আর চেনা ছকের মধ্যে জীবনের নকশা বুনে দেওয়ার ইচ্ছেও নেই আনিয়ার।

অমৃতা ভট্টাচার্যের কলমে নিয়মভাঙা নারীদের আখ্যান…

অন্য জীবন, অন্য মনন (১): সুন্দরীগোগো

column on sustainability Amrita Bhattacharya

বেলা ফুরিয়ে এল। গরুরা এখন ধুলো উড়িয়ে বাড়ি ফিরবে। সূর্য ডুবে যাওয়া পশ্চিম আকাশের দিকে চেয়ে চেয়ে সুন্দরী গোগো আর কিছুক্ষণে ঘরে ফিরবে। এই গাঁয়ের মাটি ক্ষেত আকাশ কালকাসুন্দার ঝোপ দেখবে ওকে। দেখবে নাই বা কেন বলুন, ওই তো ওদের সেই সহজসুন্দরী। কোন সে কুলকুণ্ডলিনীকে স্পর্শের আকাঙ্ক্ষায় ও প্রতিদিন পান্তাভাতের সানকিতে ওষ্ঠ ছোঁয়ায়।

কবিতা: চিল

Bengali poem

বন্দরের কাটাকুটি বাঁশি– কোন ছায়া অধিবাস/সপাটে গিলেছে চিহ্ন – কোথায় পৌঁছল আয়নারা?–